দৈনিক দেশ রূপান্তরের সহকারী বার্তা সম্পাদক জুয়েল মোস্তাফিজের বাবা চাঁপাইনবাবগঞ্জের মহারাজপুরের চৌধুরীটোলা গ্রামের সমাজসেবী ও ব্যাবসায়ী সাইদুর রহমান (৬৫) মারা গেছেন।
শ্বাসকষ্ট নিয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শনিবার ভোর পৌনে চারটার দিকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, তিন ছেলে, এক মেয়ে ও নাতি-নাতনীসহ অসংখ্য গুণাগ্রাহী রেখে গেছেন।
রবিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মহারাজপুর সরকারি কবরস্থান চত্ত্বরে নামাজে জানাযা শেষে সেখানেই তাকে দাফন করা হয়।
প্রয়াত সাইদুর রহমানের পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে, শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে গত বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে তার বাবাকে প্রথমে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে সেখান থেকে একইদিন রাত একটার দিকে নেওয়া হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে। তীব্র শ্বাসকষ্ট দেখা দেওয়ায় তার বাবাকে আইসিইউ নেওয়ার প্রয়োজন দেখা দেয়। কিন্তু রামেকের আইসিইউ’র কোনো শয্যা ফাঁকা না থাকায় তা সম্ভব হয়নি।
সাইদুর রহমানের মৃত্যুতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ ডটকম পরিবার গভীর শোক প্রকাশ করেছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৯-০৮-২০
শ্বাসকষ্ট নিয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শনিবার ভোর পৌনে চারটার দিকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, তিন ছেলে, এক মেয়ে ও নাতি-নাতনীসহ অসংখ্য গুণাগ্রাহী রেখে গেছেন।
রবিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মহারাজপুর সরকারি কবরস্থান চত্ত্বরে নামাজে জানাযা শেষে সেখানেই তাকে দাফন করা হয়।
প্রয়াত সাইদুর রহমানের পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে, শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে গত বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে তার বাবাকে প্রথমে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে সেখান থেকে একইদিন রাত একটার দিকে নেওয়া হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে। তীব্র শ্বাসকষ্ট দেখা দেওয়ায় তার বাবাকে আইসিইউ নেওয়ার প্রয়োজন দেখা দেয়। কিন্তু রামেকের আইসিইউ’র কোনো শয্যা ফাঁকা না থাকায় তা সম্ভব হয়নি।
সাইদুর রহমানের মৃত্যুতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ ডটকম পরিবার গভীর শোক প্রকাশ করেছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৯-০৮-২০
from Chapainawabganjnews https://ift.tt/3ipkcbk
August 09, 2020 at 09:57PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.