রাত পোহালেই (বুধবার) শুরু হবে জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। উত্তরের সীমান্ত জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জে নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসন চুড়ান্ত করে ফেলেছে ভোটগ্রহণের সকল প্রস্তুতি। জনসাধারণের সরাসরি ভোট প্রদনের সুযোগ না থাকলেও এই নির্বাচনকে ঘিরে তাদের মাঝেও দেখা দিয়েছে ভিন্ন আমেজ। নির্বাচনের কেন্দ্রগুলোয় উৎসবের আবহ সৃষ্টি হয়েছে। পোস্টার, ব্যানারে ছেয়ে গেছে নির্বাচন কেন্দ্রের এলাকাগুলো।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫ উপজেলা, চার পৌরসভা ও ৪৫ টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত জেলা পরিষদ নির্বাচনে সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ করা হবে। জেলা পরিষদের নির্ধারিত ১৫ টি ওয়ার্ডের কেন্দ্রবিন্দু বিবেচনায় ১৫ টি ভোট কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এসব কেন্দ্রে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন ৬৫৮ জন ভোটার।
নির্বাচনে মোট ৬৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরমধ্যে রয়েছেন, চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, সাধারণ সদস্য পদে ৪৬ জন ও সংরক্ষিত আসনে ১৫ জন।
ইতোমধ্যে নির্বাচনের ভোট গ্রহণের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। জেলার ১৫ টি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদানসহ কেন্দ্রে ব্যালট বাক্সসহ নির্বাচনী সামগ্রী পাঠানোর কাজ শেষ হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু করতে কেন্দ্রে কেন্দ্রে পর্যাপ্ত আইন শৃংখলা রক্ষা বাহিনীর সদস্য মোতায়েনের পাশাপাাশি স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে কাজ করবেন র্যাব ও বিজিবি সদস্যরা।
গত ১১ ডিসেম্বর নির্বাচনে মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহারের পর প্রতিক বরাদ্দ হলে প্রার্থীরা পুরোদমে শুরু করেন নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা। নির্ধারিত জনপ্রতিনিধিরাই ভোটার হওয়ায় প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণার ধরণ ছিল প্রচলিত ধরণের ভিন্ন। ইউনিয়ন পরিষদে, পরিষদে গিয়ে প্রার্থীরা সভা করে তাদের পক্ষে ভোট প্রার্থনা করেছেন। ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়েও ধর্ণা দিয়েছেন প্রার্থী।
নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও শুরু থেকে ঘুরে-ফিরে দু’জনের নাম আলোচনায় এসেছে জনসাধারণের মুখে। প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী চেয়ারম্যান প্রার্থীর হচ্ছেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মইনুদ্দীন মন্ডল, বণিক সমিতি’র সভাপতি ও ছাত্রদলের সাবেক নেতা আব্দুল ওয়াহেদ, গোমস্তাপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে কাগজে কলমে আওয়ামী লীগে যোগদেয়া খুরশিদ আলম বাচ্চু, সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জিয়াউর রহমান তোতা এবং জেলা জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান আলাউদ্দীন টিপু।
নির্দলীয় এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থন দিয়েছে মইনুদ্দীন মন্ডলকে। বিএনপি ও জাতীয় পার্টি আনুষ্ঠানিকভাবেই জানিয়েছে তারা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেনা। নির্দলীয় এই নির্বাচনে ‘দলের অংশগ্রহণ’ এবং ‘দলের বর্জন’ এই প্রেক্ষপটে যারা প্রার্থী হয়েছেন তারা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত। সেই হিসেবে প্রত্যেকের ভোট প্রাপ্তিতে রাজনৈতির প্রভাব একটা ভাল ভুমিকা রাখবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
সূত্র জানিয়েছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জের মোট ভোটার ৬৫৮ জনের মধ্যে ‘জোট-মহাজোট’র বিবেচনায় ভোটার সংখ্যা প্রায় সমানে সমান। তবে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনের ফলাফলে জোট-মহাজোটের প্রভাব কাজ করছেনা এমনটাই আভাস পাওয়া গেছে। দলীয় বিবেচনায় সেয়ানে সেয়ানে অবস্থানে ‘নির্বাচনী যুদ্ধে দৌড়ানো’ মইনুদ্দীন মন্ডল ও আব্দুল ওয়াহেদ দু’জনেই নিজ আদর্শের ঘরে পড়েছেন বেকায়দায়। আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয়ভাবে মইনুদ্দীন মন্ডলকে সমর্থন দিলেও সতন্ত্র প্রার্থীর লেবাসে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মাঠে কাজ করছেন জিয়াউর রহমান তোতা। সেই সঙ্গে দলীয় আভ্যন্তরীন কোন্দলও রয়েছে। ক্ষমতাসীন দলের সমর্থন ও নিজ দলেরর ব্যাপক ভোটার থাকার পরেও স্বস্তিতে নেই তিনি। তবে নানান সমিকরণে টপ টু-এই রয়েছেন তিনি।
বিএনপি নেতা আব্দুল ওয়াহেদ নাগরিক কমিটি’র ব্যানারে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দিতায় নামলেও তিনি জোটের ভোটারদের কল্যাণে ভাল অবস্থানে রয়েছেন। তবে, এই নির্বাচনে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫ উপজেলায় জোটের (বিএনপি-জামায়াতের) সমিকরণ মিলছেনা। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরে বিএনপি’র কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব হারুনুর রশিদ ও তার স্ত্রী সৈয়দা আসিফা আশরাফী পাপিয়ার অবস্থান বরাবরই আব্দুল ওয়াহেদের বিপরীতে। ইতোমধ্যে হারুন-পাপিয়ার নেতৃত্বাধীন অংশ থেকে আব্দুল ওয়াহেদের নির্বাচনের প্রস্তাবক ও সমর্থককে দলীয়ভাবে বহিস্কার করা হয়েছে।
বিএনপি নেতা হারুন-পাপিয়া বিপরতী অবস্থানে থাকলে আব্দুল ওয়াহেদ জেলা বিএনপি’র সভাপতি অধ্যাপক শাহজাহান মিয়ার অনুসারী বহু আগে থেকেই। শিবগঞ্জের শাহজাহান মিয়ার অনুসারী অনেক নেতাই আব্দুল ওয়াহেদর পক্ষে কাজ করছেন। এদিকে, জোটের শরিক সংগঠন জামায়াতের সঙ্গে শিবগঞ্জে ও নাচোল গোমস্তাপুর ভোলাহাটে বিএনপি’র সঙ্গে সম্মানজনক সখ্যতা থাকলেও সদরে বিএনপি-জামায়াত বিপরতীমূখি।
এদিকে, নির্বাচনী যুদ্ধে থাকা খুরশেদ আলম বাচ্চু চৌডালা, গোমস্তাপুর, আলীনগর এলাকাসহ সাবেক বিএনপি নেতা হিসেবে বিএনপি সমর্থক ও অন্যান্য ভোটারদের সমর্থন নিতে জোর তৎপরতা চালিয়ে আসছেন। অপর প্রার্থী জিয়াউর রহমান তোতা আওয়ামী লীগের মন্ডল-ওদুদ বিরোধী গ্রুপের আশির্বাদ এবং চরাঞ্চলের ভোটারদের সহযোগিতা পাবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জাতীয় পার্টির নেতা চেয়ারম্যান প্রার্থী আলাউদ্দীন টিপুর আলোচনা তেমন নেই সাধারণের মুখে।
সব মিলিয়ে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে শেষ হাসি কে হাসবেন। তার জন্য তাকিয়ে থাকতে হবে বুধবার বিকেলের দিকে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৭-১২-১৬
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫ উপজেলা, চার পৌরসভা ও ৪৫ টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত জেলা পরিষদ নির্বাচনে সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ করা হবে। জেলা পরিষদের নির্ধারিত ১৫ টি ওয়ার্ডের কেন্দ্রবিন্দু বিবেচনায় ১৫ টি ভোট কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এসব কেন্দ্রে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন ৬৫৮ জন ভোটার।
নির্বাচনে মোট ৬৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরমধ্যে রয়েছেন, চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, সাধারণ সদস্য পদে ৪৬ জন ও সংরক্ষিত আসনে ১৫ জন।
ইতোমধ্যে নির্বাচনের ভোট গ্রহণের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। জেলার ১৫ টি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদানসহ কেন্দ্রে ব্যালট বাক্সসহ নির্বাচনী সামগ্রী পাঠানোর কাজ শেষ হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু করতে কেন্দ্রে কেন্দ্রে পর্যাপ্ত আইন শৃংখলা রক্ষা বাহিনীর সদস্য মোতায়েনের পাশাপাাশি স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে কাজ করবেন র্যাব ও বিজিবি সদস্যরা।
গত ১১ ডিসেম্বর নির্বাচনে মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহারের পর প্রতিক বরাদ্দ হলে প্রার্থীরা পুরোদমে শুরু করেন নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা। নির্ধারিত জনপ্রতিনিধিরাই ভোটার হওয়ায় প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণার ধরণ ছিল প্রচলিত ধরণের ভিন্ন। ইউনিয়ন পরিষদে, পরিষদে গিয়ে প্রার্থীরা সভা করে তাদের পক্ষে ভোট প্রার্থনা করেছেন। ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়েও ধর্ণা দিয়েছেন প্রার্থী।
নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও শুরু থেকে ঘুরে-ফিরে দু’জনের নাম আলোচনায় এসেছে জনসাধারণের মুখে। প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী চেয়ারম্যান প্রার্থীর হচ্ছেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মইনুদ্দীন মন্ডল, বণিক সমিতি’র সভাপতি ও ছাত্রদলের সাবেক নেতা আব্দুল ওয়াহেদ, গোমস্তাপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে কাগজে কলমে আওয়ামী লীগে যোগদেয়া খুরশিদ আলম বাচ্চু, সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জিয়াউর রহমান তোতা এবং জেলা জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান আলাউদ্দীন টিপু।
নির্দলীয় এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থন দিয়েছে মইনুদ্দীন মন্ডলকে। বিএনপি ও জাতীয় পার্টি আনুষ্ঠানিকভাবেই জানিয়েছে তারা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেনা। নির্দলীয় এই নির্বাচনে ‘দলের অংশগ্রহণ’ এবং ‘দলের বর্জন’ এই প্রেক্ষপটে যারা প্রার্থী হয়েছেন তারা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত। সেই হিসেবে প্রত্যেকের ভোট প্রাপ্তিতে রাজনৈতির প্রভাব একটা ভাল ভুমিকা রাখবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
সূত্র জানিয়েছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জের মোট ভোটার ৬৫৮ জনের মধ্যে ‘জোট-মহাজোট’র বিবেচনায় ভোটার সংখ্যা প্রায় সমানে সমান। তবে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনের ফলাফলে জোট-মহাজোটের প্রভাব কাজ করছেনা এমনটাই আভাস পাওয়া গেছে। দলীয় বিবেচনায় সেয়ানে সেয়ানে অবস্থানে ‘নির্বাচনী যুদ্ধে দৌড়ানো’ মইনুদ্দীন মন্ডল ও আব্দুল ওয়াহেদ দু’জনেই নিজ আদর্শের ঘরে পড়েছেন বেকায়দায়। আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয়ভাবে মইনুদ্দীন মন্ডলকে সমর্থন দিলেও সতন্ত্র প্রার্থীর লেবাসে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মাঠে কাজ করছেন জিয়াউর রহমান তোতা। সেই সঙ্গে দলীয় আভ্যন্তরীন কোন্দলও রয়েছে। ক্ষমতাসীন দলের সমর্থন ও নিজ দলেরর ব্যাপক ভোটার থাকার পরেও স্বস্তিতে নেই তিনি। তবে নানান সমিকরণে টপ টু-এই রয়েছেন তিনি।
বিএনপি নেতা আব্দুল ওয়াহেদ নাগরিক কমিটি’র ব্যানারে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দিতায় নামলেও তিনি জোটের ভোটারদের কল্যাণে ভাল অবস্থানে রয়েছেন। তবে, এই নির্বাচনে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫ উপজেলায় জোটের (বিএনপি-জামায়াতের) সমিকরণ মিলছেনা। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরে বিএনপি’র কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব হারুনুর রশিদ ও তার স্ত্রী সৈয়দা আসিফা আশরাফী পাপিয়ার অবস্থান বরাবরই আব্দুল ওয়াহেদের বিপরীতে। ইতোমধ্যে হারুন-পাপিয়ার নেতৃত্বাধীন অংশ থেকে আব্দুল ওয়াহেদের নির্বাচনের প্রস্তাবক ও সমর্থককে দলীয়ভাবে বহিস্কার করা হয়েছে।
বিএনপি নেতা হারুন-পাপিয়া বিপরতী অবস্থানে থাকলে আব্দুল ওয়াহেদ জেলা বিএনপি’র সভাপতি অধ্যাপক শাহজাহান মিয়ার অনুসারী বহু আগে থেকেই। শিবগঞ্জের শাহজাহান মিয়ার অনুসারী অনেক নেতাই আব্দুল ওয়াহেদর পক্ষে কাজ করছেন। এদিকে, জোটের শরিক সংগঠন জামায়াতের সঙ্গে শিবগঞ্জে ও নাচোল গোমস্তাপুর ভোলাহাটে বিএনপি’র সঙ্গে সম্মানজনক সখ্যতা থাকলেও সদরে বিএনপি-জামায়াত বিপরতীমূখি।
এদিকে, নির্বাচনী যুদ্ধে থাকা খুরশেদ আলম বাচ্চু চৌডালা, গোমস্তাপুর, আলীনগর এলাকাসহ সাবেক বিএনপি নেতা হিসেবে বিএনপি সমর্থক ও অন্যান্য ভোটারদের সমর্থন নিতে জোর তৎপরতা চালিয়ে আসছেন। অপর প্রার্থী জিয়াউর রহমান তোতা আওয়ামী লীগের মন্ডল-ওদুদ বিরোধী গ্রুপের আশির্বাদ এবং চরাঞ্চলের ভোটারদের সহযোগিতা পাবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জাতীয় পার্টির নেতা চেয়ারম্যান প্রার্থী আলাউদ্দীন টিপুর আলোচনা তেমন নেই সাধারণের মুখে।
সব মিলিয়ে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে শেষ হাসি কে হাসবেন। তার জন্য তাকিয়ে থাকতে হবে বুধবার বিকেলের দিকে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৭-১২-১৬
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2i3n81n
December 27, 2016 at 08:40PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন