চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার প্রত্যান্ত এলাকা গোবরাতলা ইউনিয়নের মহিপুরের মেঠোপথ ধরে হ্যামিলিয়নের বাাঁশিওলার মত নেতৃত্ব দিয়ে সহপাঠিদের নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ফেরার পথে বখাটের হাসুয়ার কোপে মর্মান্তিকভাবে নিহত স্কুল ছাত্রী কণিকা রানী হত্যা মামলার রায় ঘোষণা হবে বুধবার। সরকারি কৌসুল ও আদালত সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, গত বছরের ২৭ মে সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে প্রাইভেট পড়ে তিন সহপাঠিকে নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার গোবরাতলা ইউনিয়নের মহিপুরে বখাটে মালেকের হাসুয়ার কোপে মারা যায় মহিপুর এসএম উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী কণিকা রানী। ওই দিনেই কনিকার মা অঞ্জলী রানী ঘোষ চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানায় মালেককে আসামী করে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
ঘটনার পর ২৮ শে মে নিজের অপরাধের দোষ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় বিচারকের কাছে জবানবন্দী প্রদান করেন ঘাতক আবদুল মালেক। মামলাটির প্রাথমিক তদন্ত করেন সদর মডেল থানার এসআই মাহমুদুর রশীদ। পরে সে মামলাটির সঠিক বিচার নিশ্চিত করতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিনিয়র এএসপি ওয়ারেছ আলী মিয়া তদন্ত করে আসামী মালেকের বিরুদ্ধে ৩০২.৩২৪.৩২৬.ধারায় গত বছরের ৭ এ অক্টবর বিঞ্জ আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন।
প্রসঙ্গত, ওই দিন কণিকার তিন সহপাঠী, মরিয়ম, তারিন ও তানজিয়াকেও বখাটে মালেক হাসুয়া দিয়ে কুপিয়েছিল।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সরকারি কৌসুলী জবদুল হক জানান, চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলায় আদালতে ২১ জন স্বাক্ষী উপস্থাপন করেছে। এ বছরের ২৬ জানুয়ারী উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বিজ্ঞ আদালত ১ ফেব্রুয়ারী অর্থাৎ বুধবার রায় ঘোষনার ধার্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমারা আদালতে নিষ্ঠুর হত্যাকান্ডটি বিষয়ে যে সাক্ষীপ্রমাণ উপস্থাপন করেছি তাতে আমরা আশাবাদী আসামী আব্দুল মালেকর সর্বোচ্চ সাজা হবে’।
আদালতে আসামী পক্ষের কোন আইনজীবী না থাকায় স্টেট ডিফেন্স হিসাবে আসামীর পক্ষে ছিলেন, এ্যাড. সোহরাব আলী।
উল্লেখ্য চার স্কুল ছাত্রীর উপর হামলার ঘটনায় দ্রুত বিচারের দাবিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাসহ সারাদেশেই প্রতিবাদের ঝড় উঠে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ৩১-০১-১৭
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, গত বছরের ২৭ মে সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে প্রাইভেট পড়ে তিন সহপাঠিকে নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার গোবরাতলা ইউনিয়নের মহিপুরে বখাটে মালেকের হাসুয়ার কোপে মারা যায় মহিপুর এসএম উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী কণিকা রানী। ওই দিনেই কনিকার মা অঞ্জলী রানী ঘোষ চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানায় মালেককে আসামী করে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
ঘটনার পর ২৮ শে মে নিজের অপরাধের দোষ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় বিচারকের কাছে জবানবন্দী প্রদান করেন ঘাতক আবদুল মালেক। মামলাটির প্রাথমিক তদন্ত করেন সদর মডেল থানার এসআই মাহমুদুর রশীদ। পরে সে মামলাটির সঠিক বিচার নিশ্চিত করতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিনিয়র এএসপি ওয়ারেছ আলী মিয়া তদন্ত করে আসামী মালেকের বিরুদ্ধে ৩০২.৩২৪.৩২৬.ধারায় গত বছরের ৭ এ অক্টবর বিঞ্জ আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন।
প্রসঙ্গত, ওই দিন কণিকার তিন সহপাঠী, মরিয়ম, তারিন ও তানজিয়াকেও বখাটে মালেক হাসুয়া দিয়ে কুপিয়েছিল।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সরকারি কৌসুলী জবদুল হক জানান, চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলায় আদালতে ২১ জন স্বাক্ষী উপস্থাপন করেছে। এ বছরের ২৬ জানুয়ারী উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বিজ্ঞ আদালত ১ ফেব্রুয়ারী অর্থাৎ বুধবার রায় ঘোষনার ধার্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমারা আদালতে নিষ্ঠুর হত্যাকান্ডটি বিষয়ে যে সাক্ষীপ্রমাণ উপস্থাপন করেছি তাতে আমরা আশাবাদী আসামী আব্দুল মালেকর সর্বোচ্চ সাজা হবে’।
আদালতে আসামী পক্ষের কোন আইনজীবী না থাকায় স্টেট ডিফেন্স হিসাবে আসামীর পক্ষে ছিলেন, এ্যাড. সোহরাব আলী।
উল্লেখ্য চার স্কুল ছাত্রীর উপর হামলার ঘটনায় দ্রুত বিচারের দাবিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাসহ সারাদেশেই প্রতিবাদের ঝড় উঠে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ৩১-০১-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2kQbrsL
January 31, 2017 at 09:04PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন