চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার দাইপুকুরিয়া ইউনিয়নে ঈদ উপলক্ষে দেয়া ভিজিডি কার্ডের চাল প্রতি কার্ডে ৫কেজি করে কম দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে ইউপি চেয়ারম্যান ও সচিবকে উপজেলা নির্বাহী অফিসারে কার্যলয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
জানা গেছে গত বুধবার রাতে দাইপুকুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের কার্যালয়ের একটি ঘরে ইউপি চেয়ারম্যনা আতিকুল ইসলাম জুয়েলের নির্দেশে ৩০ কেজির বস্তার থেকে ৫ কেজি করে চাল বের করে নেয়া হয় নিয়োজিতরা জানান। তারা আরো জানান, বস্তা থেকে বের করা চাল কালোবাজারে পাইকারী দরে বিক্রী করা করে টাকা ভাগবাটোয়ারা করা হয়। ইউনিয়ন পরিষদ সুত্র জানায়, চলতি অর্থবছরের জুন মাসে এ পরিষদের জন্য ৩ হাজার ৯শ ৯০ মেঃ টন চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। আর এসব চাল ঐ ইউনিয়নের ১ শ ৩৩ জন দুঃস্থ মহিলাদের মাঝে প্রতিটি কার্ডের বিপরীতে ৩০ কেজির সেলাইকরা চালের বস্তা বিতরণের কথা থাকলেও তা না করে বস্তা প্রতি ৫কেজি করে চাল বের করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে সরজমিনে গিয়ে কর্নখালি গ্রামের কার্ডধারী মোকবুল হোসেন, শেফালী বেগম ও শারমিন খাতুনের সাথে কথা বলে সতত্যা পাওয়া যায়। তারা জানায়, তাদের চালের বস্তার মুখ খোলা এবং ওজন ২৫কেজি ৯শ গ্রাম।
চাল বিতরনের ক্ষেত্রে অনিয়নের অভিযোগ দাইপুখুরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আতিকুল ইসলাম জুয়েল অস্বীকার করে জানান, চাল বের করে নেয়ার প্রশ্নই ওঠেনা তবে বস্তায় হুক লাগানোর জন্য সামান্য কম হতে পারে। তবে এত বেশি পার্থক্য হবার কথা নয়।
শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শফিকুল ইসলাম জানান, চাল বিতরনে কোন অনিয়ম বরদাশত করা হবেনা। তারপরও কোথাও কোন অনিয়ম প্রমানিত হলে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এদিকে চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগের ব্যাপরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউপি চেয়ারম্যান ও সচিবকে পরিষদে তলব করে জিঞ্জাসাবাদ করেছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, শিবগঞ্জ/ ১৫-০৬-১৭
জানা গেছে গত বুধবার রাতে দাইপুকুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের কার্যালয়ের একটি ঘরে ইউপি চেয়ারম্যনা আতিকুল ইসলাম জুয়েলের নির্দেশে ৩০ কেজির বস্তার থেকে ৫ কেজি করে চাল বের করে নেয়া হয় নিয়োজিতরা জানান। তারা আরো জানান, বস্তা থেকে বের করা চাল কালোবাজারে পাইকারী দরে বিক্রী করা করে টাকা ভাগবাটোয়ারা করা হয়। ইউনিয়ন পরিষদ সুত্র জানায়, চলতি অর্থবছরের জুন মাসে এ পরিষদের জন্য ৩ হাজার ৯শ ৯০ মেঃ টন চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। আর এসব চাল ঐ ইউনিয়নের ১ শ ৩৩ জন দুঃস্থ মহিলাদের মাঝে প্রতিটি কার্ডের বিপরীতে ৩০ কেজির সেলাইকরা চালের বস্তা বিতরণের কথা থাকলেও তা না করে বস্তা প্রতি ৫কেজি করে চাল বের করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে সরজমিনে গিয়ে কর্নখালি গ্রামের কার্ডধারী মোকবুল হোসেন, শেফালী বেগম ও শারমিন খাতুনের সাথে কথা বলে সতত্যা পাওয়া যায়। তারা জানায়, তাদের চালের বস্তার মুখ খোলা এবং ওজন ২৫কেজি ৯শ গ্রাম।
চাল বিতরনের ক্ষেত্রে অনিয়নের অভিযোগ দাইপুখুরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আতিকুল ইসলাম জুয়েল অস্বীকার করে জানান, চাল বের করে নেয়ার প্রশ্নই ওঠেনা তবে বস্তায় হুক লাগানোর জন্য সামান্য কম হতে পারে। তবে এত বেশি পার্থক্য হবার কথা নয়।
শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শফিকুল ইসলাম জানান, চাল বিতরনে কোন অনিয়ম বরদাশত করা হবেনা। তারপরও কোথাও কোন অনিয়ম প্রমানিত হলে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এদিকে চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগের ব্যাপরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউপি চেয়ারম্যান ও সচিবকে পরিষদে তলব করে জিঞ্জাসাবাদ করেছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, শিবগঞ্জ/ ১৫-০৬-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2swZTTd
June 15, 2017 at 11:35PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন