চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর পয়েন্টে পুণর্ভবা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যহত থাকায় গোমস্তাপুর উপজেলার বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। মহানন্দায় দ্রুত পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ভোলাহাট ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের নি¤œাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ফলে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, শনিবার দুপুর ১২টায় রহনপুর পয়েন্টে পুণর্ভবা ২২ দশমিক ২৭ সেন্টিমিটার লেভেলে প্রবাহিত হচ্ছিল। যা বিপদসীমার ৪৫ সেন্টিমিটার উপরে। একই সময় মহানন্দা প্রবাহিত হচ্ছিল, ২০ দশমিক ৯৫ সেন্টিমিটার লেভেলে। যা বিপদসীমার মাত্র ৫ সেন্টিমিটার নিচে। এদিকে পুণর্ভবা ও মহানন্দায় দ্রুত পানি বাড়লেও পদ্মায় পানি বাড়ছে তুলনামুলক কম হারে।
আমাদের গোমস্তাপুর প্রতিবেদক জানিয়েছেন, রহনপুর পয়েন্টে পুণর্ভবায় পানি বৃদ্ধি অব্যহত থাকায় গোমস্তাপুর উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের আরো নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এপর্যন্ত পুণর্ভবা ও মহানন্দা তীরবর্তী গোমস্তাপুরের নি¤œাঞ্চলের ৬ শতাধিক পরিবার বন্যা কবলিত হয়েছে। বহু পরিবার ইতোমধে ঘরবাড়ি ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছে উচু আম বাগানে ও সড়কের ধারে। শত শত পরিবার বন্যা কবলিত হলেও এখনও সরকারি ত্রাণ তৎপরতা শুরু হয়নি বলে জানিয়েছে বন্যা কবলিত এলাকার মানুষ। গোমস্তাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের সাহায্যের জন্যে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে চাহিদা পত্র পাঠানো হয়েছে। দ্রুত ত্রাণ তৎপরতা শুরু হবে।
ভোলাহাট থেকে আমাদের প্রতিবেদক জানাচ্ছেন, চাঁপাইনবাবঞ্জের ভোলাহাটের চারটি ইউনিয়নের মধ্যে তিনটি ইউনিয়নে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। গোহালবাড়ী ইউনিয়নের মুন্সিগঞ্জ বাজার, দলদলী ইউনিয়নের পোল্লাডাংগার কিছু অংশ, ময়ামারী, আদাতলা, দলদলীসহ ভোলাহাটের ৩টি ইউনিয়নের নি¤œাঞ্চলের প্রায় ১ শ পরিবার বন্যা কবলিত হয়েছে। বহু পরিবার ঘরবাড়ি ছেলে আশ্রয় কেন্দ্রসহ স্বজনদের বাড়ীতে আশ্রয় নিয়েছে। বন্যার পানিতে ফসলি জমি ও পুকুরের মাছ ক্ষতির মুখে পড়েছে। এদিকে, বন্যা পরিস্থিতির সার্বিক খোজ খবর রাখতে বন্যা কবলিত প্রতিটি ইউনিয়নে কন্ট্রোল রুম খোলা হযেছে। অন্যদিকে শনিবার সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। এসময় তিনি বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদরের মহানন্দায় দ্রুত পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। মহনন্দা বিপদ সীমা ছুইছুই করছে। মহানন্দায় ব্যাপক পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সদরের কিছু নিচু এলাকায় পানি ঢুকে পড়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৯-০৮-১৭
পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, শনিবার দুপুর ১২টায় রহনপুর পয়েন্টে পুণর্ভবা ২২ দশমিক ২৭ সেন্টিমিটার লেভেলে প্রবাহিত হচ্ছিল। যা বিপদসীমার ৪৫ সেন্টিমিটার উপরে। একই সময় মহানন্দা প্রবাহিত হচ্ছিল, ২০ দশমিক ৯৫ সেন্টিমিটার লেভেলে। যা বিপদসীমার মাত্র ৫ সেন্টিমিটার নিচে। এদিকে পুণর্ভবা ও মহানন্দায় দ্রুত পানি বাড়লেও পদ্মায় পানি বাড়ছে তুলনামুলক কম হারে।
আমাদের গোমস্তাপুর প্রতিবেদক জানিয়েছেন, রহনপুর পয়েন্টে পুণর্ভবায় পানি বৃদ্ধি অব্যহত থাকায় গোমস্তাপুর উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের আরো নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এপর্যন্ত পুণর্ভবা ও মহানন্দা তীরবর্তী গোমস্তাপুরের নি¤œাঞ্চলের ৬ শতাধিক পরিবার বন্যা কবলিত হয়েছে। বহু পরিবার ইতোমধে ঘরবাড়ি ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছে উচু আম বাগানে ও সড়কের ধারে। শত শত পরিবার বন্যা কবলিত হলেও এখনও সরকারি ত্রাণ তৎপরতা শুরু হয়নি বলে জানিয়েছে বন্যা কবলিত এলাকার মানুষ। গোমস্তাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের সাহায্যের জন্যে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে চাহিদা পত্র পাঠানো হয়েছে। দ্রুত ত্রাণ তৎপরতা শুরু হবে।
ভোলাহাট থেকে আমাদের প্রতিবেদক জানাচ্ছেন, চাঁপাইনবাবঞ্জের ভোলাহাটের চারটি ইউনিয়নের মধ্যে তিনটি ইউনিয়নে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। গোহালবাড়ী ইউনিয়নের মুন্সিগঞ্জ বাজার, দলদলী ইউনিয়নের পোল্লাডাংগার কিছু অংশ, ময়ামারী, আদাতলা, দলদলীসহ ভোলাহাটের ৩টি ইউনিয়নের নি¤œাঞ্চলের প্রায় ১ শ পরিবার বন্যা কবলিত হয়েছে। বহু পরিবার ঘরবাড়ি ছেলে আশ্রয় কেন্দ্রসহ স্বজনদের বাড়ীতে আশ্রয় নিয়েছে। বন্যার পানিতে ফসলি জমি ও পুকুরের মাছ ক্ষতির মুখে পড়েছে। এদিকে, বন্যা পরিস্থিতির সার্বিক খোজ খবর রাখতে বন্যা কবলিত প্রতিটি ইউনিয়নে কন্ট্রোল রুম খোলা হযেছে। অন্যদিকে শনিবার সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। এসময় তিনি বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদরের মহানন্দায় দ্রুত পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। মহনন্দা বিপদ সীমা ছুইছুই করছে। মহানন্দায় ব্যাপক পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সদরের কিছু নিচু এলাকায় পানি ঢুকে পড়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৯-০৮-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2vNPljf
August 19, 2017 at 10:50PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন