চাঁপাইনবাগঞ্জের শিবগঞ্জে পওনা টাকা চাইতে যাওয়ায় বন্ধুকে হত্যা ও লাশ গুমের মামলায় আব্দুল মালেক (৩১) নামে এক যুবকের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আদালত।
চাঁপাইবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ জিয়াউর রহমান আসামীর উপস্থিতিতে সোমবার এ রায় দেন।
দন্ডপ্রাপ্ত আব্দুল মালেক শিবগঞ্জ উপজেলার মোরারকপুর ইউনিয়নের মাহতাব উদ্দীনের ছেলে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত সরকারি কৌশুলী ( এপিপি) আঞ্জুমান আরা জানান, দন্ডপ্রাপ্ত আব্দুল মালেক তার বন্ধু একই গ্রামের রুবেলের কাছ থেকে ১৮ হাজার টাকা ধার নিয়েছিল। পরে রুবেল কয়েকবার তাকে পাওনা টাকা পরিশোধের জন্য বললেও মালেক ওই টাকা পরিশোধ করেনি।
২০০৯ সালের ৪ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আম বাগান দেখার জন্য মালেক রুবেলকে বাড়ি থেকে ডেকে পার্শ্ববর্তী চোহান বিলে নিয়ে যায়। সেখানে পিছন দিক থেকে হাসুয়া দিয়ে কুপিয়ে রুবেলকে হত্যার পর আখ েেত মৃতদেহ মাটির নীচে পুঁতে রাখে। এরপর মালেক ঘটনার ১ মাস ২ দিন পর মৃত রুবেলের মাথার খুলি এবং হাত-পায়ের হাড়গোড় বস্তায় করে অনত্র সরিয়ে নেয়ার সময় ঘটনাটি জানাজানি হলে পুলিশ গিয়ে এসব আলামত উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় নিহত রুবেলের পিতা তোবজুল ইসলামের ১০ অক্টোবর শিবগঞ্জ থানায় মালেকের বিররুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন
শিবগঞ্জ থানার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই জামাল উদ্দীন ২০১০ সালের ৩১ জানুয়ারী আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ১৭ জন স্বাীর স্ব্যা গ্রহন শেষে আদালত এ রায় প্রদান করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৫-০৯-১৭
চাঁপাইবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ জিয়াউর রহমান আসামীর উপস্থিতিতে সোমবার এ রায় দেন।
দন্ডপ্রাপ্ত আব্দুল মালেক শিবগঞ্জ উপজেলার মোরারকপুর ইউনিয়নের মাহতাব উদ্দীনের ছেলে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত সরকারি কৌশুলী ( এপিপি) আঞ্জুমান আরা জানান, দন্ডপ্রাপ্ত আব্দুল মালেক তার বন্ধু একই গ্রামের রুবেলের কাছ থেকে ১৮ হাজার টাকা ধার নিয়েছিল। পরে রুবেল কয়েকবার তাকে পাওনা টাকা পরিশোধের জন্য বললেও মালেক ওই টাকা পরিশোধ করেনি।
২০০৯ সালের ৪ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আম বাগান দেখার জন্য মালেক রুবেলকে বাড়ি থেকে ডেকে পার্শ্ববর্তী চোহান বিলে নিয়ে যায়। সেখানে পিছন দিক থেকে হাসুয়া দিয়ে কুপিয়ে রুবেলকে হত্যার পর আখ েেত মৃতদেহ মাটির নীচে পুঁতে রাখে। এরপর মালেক ঘটনার ১ মাস ২ দিন পর মৃত রুবেলের মাথার খুলি এবং হাত-পায়ের হাড়গোড় বস্তায় করে অনত্র সরিয়ে নেয়ার সময় ঘটনাটি জানাজানি হলে পুলিশ গিয়ে এসব আলামত উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় নিহত রুবেলের পিতা তোবজুল ইসলামের ১০ অক্টোবর শিবগঞ্জ থানায় মালেকের বিররুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন
শিবগঞ্জ থানার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই জামাল উদ্দীন ২০১০ সালের ৩১ জানুয়ারী আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ১৭ জন স্বাীর স্ব্যা গ্রহন শেষে আদালত এ রায় প্রদান করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৫-০৯-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2y3mXvR
September 25, 2017 at 04:38PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন