মোঃ আবুল কাশেম, বিশ্বনাথ সিলেট থেকে :: সিলেটের এক অনন্য মানুষ সাবেক এমপি,বর্তমানে সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব শফিকুর রহমান চৌধুরী । বিগত নির্বাচনে মহাজোট থেকে জাপা প্রার্থী ইয়াহিয়া চৌধুরী এহিয়া মনোনয়ন পাওয়ায় দলীয় নির্দেশে তিনি আর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেননি। দলের প্রতি তাঁর ত্যাগ ভালবাসায় মুগ্ধ হন কেন্দ্রিয় নেতারা। তারপরও তিনি বিশ্বনাথ-বালাগঞ্জ ও ওসমানীনগরের উন্নয়নের হাল ছাড়েননি। জাতির জনকের কন্যা,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিটি নির্দেশ মেনে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি ইতিমধ্যে চব্বিশ ঘন্টার রাজনীতিবীদ হিসেবে খ্যাতি লাভ করেছেন।
তিনি জন্ম গ্রহন করেন হযরত শাহজালাল (রা:) এর অন্যতম সহচর ও আওলিয়া শাহচান্দের নামানুসারে খ্যাত চান্দভরাং মৌজার বাইশঘর গ্রামে। পিতা মরহুম আব্দুল মতলিব চৌধুরী আর মাতা মরহুমা লতিফুন্নেছা বেগম। সন্ত্রাসের জনপদ বিশ্বনাথ-ওসমানী নগর আর বালাগঞ্জ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি অশান্ত জনপদ বিশ্বনাথ ওসমানীনগর আর বালাগঞ্জ এখন শান্ত করে তুলেন। তার আমলে সিলেট-২ নির্বাচনী এলাকায় তার একান্ত প্রচেষ্টায় উন্নয়নের গনজোয়ার হয়। তার বিকল্প তিনি নিজেই সৃষ্টি হয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা বিশ্বস্থ শফিক চৌধুরী প্রবাসী জীবন ছেড়ে নিজেকে নির্বাচনী এলাকার জনগনের মাঝে মিশে গেছেন। বিশ্বনাথ,ওসমানীনগর ও বালাগঞ্জ থানার মানুষের বিশ্বস্থ ঠিকানা হিসেবে অভিবাবকের দায়িত্ব পালন করছেন। তাকে নিয়ে যথকথা। সুযোগ্য পিতা মাতার সুযোগ্য সন্তান হিসেবে শফিক চৌধুরী লন্ডনে পরিবার পরিজনকে রেখে নির্বাচনী এলাকার উন্নয়নের জন্য অক্লান্ত প্ররিশ্রম করে যাচ্ছেন। তারা বাবা মরহুম আব্দুল মুতলিব চৌধুরী যুক্তরাজ্যে বাঙালী কমিউনিটির প্রথম সারির নেতা ছিলেন। দেশেও সমাজসেবক হিসাবে সুপরিচিত ছিলেন। তিনি যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন। যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগের প্রথম সম্মেলন মরহুম আব্দুল মতলিব চৌধুরীর লন্ডনস্থ দিলশাদ রেষ্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয়। যা আজ ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছে। তার বড় ভাই মরহুম মতিউর রহমান চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধের সময় যুক্তরাজ্যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে গঠিত এ্যাকশন কমিটির সদস্য হিসাবে যুক্তরাজ্যে আন্দোলন-সাংগ্রাম করেন।
আওয়ামী ঘরনার সন্তান শফিকুর রহমান চৌধুরী রাজনীতিতে আসেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনুপ্রেরণায়। ১৯৭০ইং সনে বঙ্গবন্ধু বিশ্বনাথে আতাউল গনি ওসমানীর নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথি হিসাবে আসেন। উক্ত অনুষ্ঠানে শফিকুর রহমান চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর সংস্পর্শে আসেন। পিতা আব্দুল মতলিব চৌধুরী তাকে বঙ্গবন্ধুর সাথে পরিচয় করিয়ে দেন। বঙ্গবন্ধু শফিকুর রহমান চৌধুরীকে রাজনীতি করার জন্য উৎসাহ দেন। ১৯৬৯ সনে গণঅভ্যুত্থনের সময় সিলেট এইডেড হাইস্কুলের ছাত্র হিসাবে শফিকুর রহমান চৌধুরী ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন। পরবর্তীতে চান্দভরাং হাই স্কুল থেকে এসএসসি এবং তৎকালীন সরকারী এম.সি. উচ্চ মাধ্যমিক মহাবিদ্যালয় থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে এম.সি. কলেজে বি.এ. পড়ার সময় তিনি জেলা ছাত্রলীগের অন্যতম শীর্ষনেতা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি এম.সি. কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি এবং জেলা ও কেন্দ্রীয় জাতীয় পরিষদের দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমান সরকারের আমলে শফিকুর রহমান চৌধুরী সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এর দায়িত্ত্ব পালন করছেন।
এম.সি.কলেজের ছাত্র থাকাকালীনই শফিকুর রহমান চৌধুরী পিতা-মাতার সাথে যুক্তরাজ্য চলে যান। যুক্তরাজ্যে পড়াশোনা শেষ করে পিতার ব্যবসা দেখাশোনা করার ভার নেন এবং পাশাপাশি যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টি ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। তিনি বিভিন্ন মেয়াদে যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগের সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। সর্বশেষ তিনি যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালনকালীন সময় দেশে এসে সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। যুক্তরাজ্যে থাকাকালীন সময় আওয়ামীলীগের রাজনীতির পাশাপাশি তিনি যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টির আঞ্চলিক শীর্ষ নেতা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। রাজনৈতিক দায়িত্ব ছাড়া তিনি যুক্তরাজ্যের বাঙালী কমিউনিটির শীর্ষ নেতা হিসাবে বাঙালীদের নেতৃত্ব দেন। তিনি একদিকে বৃটেনের বর্ণবাদের বিরুদ্ধে অন্যদিকে দেশে প্রবাসীদের হয়রানি নির্যাতনের বিরুদ্ধে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের শীর্ষ নেতা হিসেবে প্রায় দুই যুগ আন্দোলন সংগ্রাম করে সেখানে বাঙালী সম্প্রদায়ের জনপ্রিয় নেতা হিসেবে অভিভূষিত হন। তিনি যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এবং চেয়ারম্যান হিসাবে বিভিন্ন মেয়াদে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করেন। প্রবাসীদের দ্বৈত নাগরিকত্ব ও ‘নো ভিসা রিকোয়ার্ড’ সার্টিফিকেট নিঃখরচা করা,বিমানের হয়রানি বন্ধ,প্রবাসী এস, মিয়া হত্যার বিচার, প্রবাসীদের ভোটাধিকার ইত্যাদি ইস্যুতে কার্যকর আন্দোলন করে তিনি বিশেষ জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবির আন্দোলনের সুত্রেই তিনি সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের চিন্তাভাবনা করেন। বৃটিশ নাগরিকত্ব বর্জন করে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ এবং জয়লাভ করার পর বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে তিনি একাধিকবার প্রবাসীদের ভোটাধিকারের জন্য প্রশ্ন উত্থাপন করেন। অবশেষে তিনি এবং প্রবাসীরা জয়লাভ করেন।
সিলেট বিভাগ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে তিনি যুক্তরাজ্যে যেমন বিরাট আন্দোলন গড়ে তুলেন তেমনি সিলেট এসেও এই আন্দোলনে যোগ দেন। তার নেতৃত্বে বিলাতে সিলেট বিভাগের দাবীতে প্রবাসীরা বিমান ও সোনালী ব্যাংক বয়কট করে। তিনি দেশেও প্রবাসে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত
ছিলেন। স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে দেশে তিনি একাধিকবার কারাবরণ করেন। শফিকুর রহমান চৌধুরীকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলা করতে না পেরে তাকে পেশি শক্তি দিয়ে ঠেকানোর চেষ্টা করা হয়। কারাভোগ করতে হয়েছে বারবার। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ জানানোর অপরাধে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ছাত্রলীগের দুর্দিনকালীন সময় তিনি তরুন ছাত্রকর্মীদের নিয়ে জেলা ছাত্রলীগকে সংগঠিত করে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে সিলেটে আন্দোলন গড়ে তুলেন এজন্য তাকে গ্রেফতার বরণ ও কারাবরণ করতে হয়। সত্তর দশকের শেষ দিকে জিয়াউর রহমানের স্বৈরশাসন বিরোধী আন্দোলন এবং এ সময়কার পার্লামেন্ট ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচনেও তিনি ছাত্রলীগ নেতা হিসেবে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করেন। ১৯৮০ সালে প্রেসিডেন্ট জিয়ার শাসনামলে গণতান্ত্রিক সংগ্রামে অংশগ্রহণের কারণে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ২০০৭ সালে জরুরী অবস্থা জারির পর নিজ বাড়িতে এক অনুষ্ঠান থেকে আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, পরিবারের সদস্য ও প্রবাসী নেতৃবৃন্দসহ তাকে আটক করা হয়। এজন্য বিনা অপরাধে ৪ মাস ২২ দিন জেলে নির্যাতন ভোগ করতে হয়। উল্লেখ্য ২০০৭ইং সনে জরুরী আইন জারীর পর জননেত্রী শেখ হাসিনাকে লন্ডন থেকে ফেরার পথে যখন বাঁধা দেয়া হয় তখন আন্দোলন করে নেত্রী দেশে আসেন। আসার পূর্বমুহূর্তে তিনি শফিক চৌধুরীর লন্ডনস্থ দিলশাদ রেষ্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলন করে আসেন এবং কয়েকজন প্রবাসী আওয়ামীলীগ নেতা জননেত্রীর সাথে দেশে আসেন।
২০০১ সালে প্রথম আজকের সূর্যোদয় সংবাদ পরিবেশন করে শফিক চৌধুরী প্রবাস জীবন ছেড়ে দেশের রাজনীতিতে আসছেন। তিনি সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে মাঠে নামছেন। বিগত সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পেয়ে সন্ত্রাসের জনপদের শক্তিশালী প্রার্থীকে হারিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ফলাফল ঘোষনার পূর্ব মহুর্তে ভাবতে পারেননি তিনি সিলেট-২ আসনের অভিবাবক হচ্ছেন। এমপি নির্বাচিত হবার পর বা পূর্বে তার দেশের মাটিতে কোন ব্যবসা বানিজ্য নেই। তার ব্যবসা বানিজ্য যুক্তরাজ্যে একান্তবর্তী পরিবারে রয়েছে। তিনি যা সম্মানী ভাতা পান তা এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের মাঝে বিলিয়ে দেন। ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান শফিক চৌধুরী প্রতিমাসে নিজের প্রবাস থেকে আসা ব্যবসা বানিজ্য থেকে যে অংশ পান তাও বিলিয়ে দেন গরীব দুঃখী মানুষের মাঝে। প্রতিদিন ঘুমান ৪/৫ ঘন্টা। ফজরের নামাজ পড়ে সকাল ১০টা পর্যন্ত টিলাগড়স্থ বাসায় নিজের নির্বাচনী এলকার জনগন ও দলীয় নেতা-কর্মীদের সাথে সময় কাঠান। সবার সুখ দুঃখের কাহীনী শুনে যাকে যেভাবে সম্ভব সহযোগীতা করেন। বাসার পর বিভিন্ন কাজ নিয়ে নিজ নির্বাচনী এলাকায় চষে বেড়ান। রাত ৯টার পর আবার বাসায় ফিরে আবার শুরু হয় নির্বাচনী এলাকা আর দলীয় কর্মীদের সাথে আড্ডার ফাঁকে ফাঁকে কাজ করে যাওয়া। তার বাসা থেকে কেউ খালি মুখে আর খালি হাতে ফেরেন না।
ওসমানী নগর, বিশ্বনাথ ও বালাগঞ্জ উপজেলার বন্যা দূর্গত এলাকায় সময়মতো ত্রাণ নিয়ে পৌছানো। বন্যার্তদের সাহাযার্থে বিশেষ বরাদ্দ প্রদান করা। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি তাঁর গভীর শ্রদ্ধা ও সম্মান রয়েছে। যে কারণে তাদের যেকোনো ক্ষেত্রে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে কখনোই কার্পণ্য করেন না। বিভিন্ন উপলক্ষ্যেও তাদের মাঝে বস্ত্র ও নগদ অর্থ বিতরণ করেন। শহীদ পরিবারদের প্রতিও তার সবসময় সুদৃষ্টি রয়েছে। যার ধারাবাহিকতায় তাদের যেকোন প্রয়োজনে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। মানুষের প্রতি রয়েছে সহমর্মিতা ও সহানুভূতি, যার ফলে প্রতিদিন ভোর হতে গভীর রাত পর্যন্ত মানুষের যেকোনো সমস্যায় পাশে দাড়ানো, সহযোগিতা প্রদানে কাজ করে যাচ্ছেন। দরিদ্র, অসহায় রোগী ও ক্যান্সার রোগীদের চিকিৎসার্থে বিশেষ আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করে থাকেন। নদী ভাঙ্গনের শিকার পরিবার তথা গৃহহীন মানুষের পাশে দাড়ানো এবং তাদের পূর্নবাসনের লক্ষ্যে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। প্রবাসীদের কাছে তিনি নন্দিত নেতা হিসেবে পরিচিত। তিনি প্রবাসীদের সাথে নিয়ে কাজ করেন এবং সবসময় তাদের সহযোগিতা কামনা করেন। যেকোনো দূর্যোগকালে প্রবাসীরাও তাঁর সাথে একযোগে কাজ করেছেন। এখন পর্যন্ত প্রবাসীরা তাদের সহযোগিতা প্রদান কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রবাসীদের নানা দাবী পূরনে এবং তাদেরকে এদেশের উন্নয়নে সরকারের সাথে একাত্ম করার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। শিশুদের তিনি অত্যন্ত ভালোবাসেন। ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা গ্রহনে বিশেষ অনুপ্রেরণা ও শিক্ষকমহলকে শিক্ষা প্রদানের ক্ষেত্রে তিনি অত্যন্ত যত্নবান হওয়ার জন্য সবসময় পরামর্শ দেন। তিনি বিভিন্ন উৎসব কিংবা জাতীয় অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষনীয় বই বিতরণ করে থাকেন। ঈদ ও পূজা উপলক্ষ্যে নির্বাচনী এলাকার কলেজ ছাত্রীদের ড্রেস উপহার এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকাদের শাড়ী উপহার দিয়েছেন। সরকার কর্তৃক বরাদ্দকৃত ব্যক্তিগত তহবিলের টাকা তিনি প্রদান করেন ওসমানীনগর,বিশ্বনাথ-বালাগঞ্জ উপজেলার হতদরিদ্র ব্যক্তি,অস্বচ্ছল সাংবাদিক, অসুস্থ ব্যক্তিদের চিকিৎসার্থে, বিভিন্ন স্কুল কলেজের দারোয়ান-আয়াদের মাঝে বিতরণ করেন। শফিকুর রহমান চৌধুরী এলাকার উন্নয়নের ক্ষেত্রে সর্বদা সচেষ্ট এবং দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। কিভাবে এলাকার উন্নয়ন করা যায় সেজন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। প্রতিশ্রুতিশীল জননেতা শফিকুর রহমান চৌধুরী প্রবাসী অধুষ্যিত তার নির্বাচনী এলাকাকে প্রবাসীদের শান্তিতে বসবাসের উপযোগী করার জন্য নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এর ফলে পূর্বের চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী জনপদের কুখ্যাতি দূর হচ্ছে এবং প্রবাসীরা বিনিয়োগে আগ্রহী হচ্ছেন। এখানে একটি কারিগরি মহাবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি বালাগঞ্জ প্রবাসী এডুকেশন ট্রাস্টের সাথে কাজ করছেন। মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীর স্মৃতি রক্ষার্থে এবং বালাগঞ্জ-ওসমানীনগরের ’৭১ এর গণ হত্যার বধ্যভূমি সমুহে স্থায়ী স্মৃতি রক্ষার্থে সৌধ নির্মাণ করেছেন। তিন উপজেলার শিক্ষার উন্নয়নের জন্য তিনি নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন।
আগামী সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পেলে পুনরায় নির্বাচন করবেন। সৃত্র প্রথমবেলা24.কম।
from সিলেট – দ্যা গ্লোবাল নিউজ ২৪ http://ift.tt/2hTx7Vi
October 21, 2017 at 12:25PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন