টানটান উত্তেজনা। বিপদসীমায় বল। চোইরুল হুদা বার ছেড়ে বেরিয়ে ডাইভ দিলেন। একই সঙ্গে এগিয়ে এলেন তার আরেক সতীর্থ। সংঘর্ষ। সেই সংঘর্ষে হুদা গোল ঠেকাতে পারলেও নিজের জীবনকে রক্ষা করতে পারেননি। বুকে এবং মাথায় গুরুতর আঘাত পাওয়ায় হাসপাতালে মৃত্যু হয় ইন্দোনেশিয়ার শীর্ষ ফুটবল লিগে খেলা এই গোলরক্ষকের। ৩৮ বছর বয়সী চোইরুলকে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নেয়া হয়। তার ক্লাব পারসিলা এফসি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ডাক্তাররা এক ঘণ্টা ধরে চেষ্টা করেন চোইরুলকে বাঁচাতে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেটা সম্ভব হয়নি। বুকে এবং মাথায় আঘাত লাগায় হেড এবং নিক ট্রমায় আক্রান্ত হন পারসিলার এই গোলরক্ষক। সোইগিরি ল্যামোনগান হাসপাতালের চিকিৎসক নুগরোহোর বরাত দিয়ে বিবিসির খবরে বলা হয়, সংঘর্ষের কারণে হুদার নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। দ্রুত আক্রান্ত হয় হার্ট। সংঘর্ষের পরও খেলা চালিয়ে নেয়া হয়। পারসিলা ম্যাচটিতে ২-০ গোলে জয় লাভ করে। ১৯৯৯ সালে পেশাদার ফুটবলে নাম লেখান চোইরুল হুদা। সেই থেকে একই ক্লাবের হয়ে ৫০০র বেশি ম্যাচে মাঠে নামেন। তথ্যসূত্র: চ্যানেল আই আরএস/১০:১০/১৬ অক্টোবর
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://ift.tt/2wY49tB
October 16, 2017 at 08:59PM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন