নয়াদিল্লি, ১২ নভেম্বরঃ দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই সহ দেশের একাধিক বড়ো বিমানবন্দরগুলোতে বাড়ছে যাত্রী ও বিমানের চাপ। এছাড়া ছোট বিমানবন্দর যেমন আগরতলা, দেরাদুন, গুয়াহাটি, জয়পুর, কোঝিকোর, লখনৌ, পুনে, শ্রীনগর এবং ত্রিচি তাদের নির্ধারিত সীমার বাইরে গিয়েও যাত্রী পরিসেবা দিয়ে চলেছে। এমন পরিস্থিতি বজায় থাকলে ২০২২ এর মধ্যে নিজের সীমা অতিক্রম করে পরিসেবা দেবে দেশের সমস্ত বিমানবন্দর। এই পরিস্থিতি যাতে না আসে তার জন্য প্রয়োজন ২০৩০ এর মধ্যে আরও নতুন ৫৫টি বিমানবন্দর তৈরির।
একটি সমীক্ষায় বলা হয়েছে, আগামী ৫ বছরে দেশে ৩৫০-৪০০টি বিমান দেশীয় উড়ান সংস্থাগুলি কিনবে ও ব্যবহার করবে। বিমান এক রাতের জন্য পার্ক করা, ল্যান্ডিং এবং টেক অফের জন্য পর্যাপ্ত স্লট পাওয়া দুস্কর। এই বিশাল সংখ্যক উড়ান সঠিকবাবে অপারেট করতে টায়ার ২ বিভিন্ন শহরে বিমানবন্দরগুলোতে পরিকাঠামো উন্নয়ন করতে হবে।
সমীক্ষা আরও বলছে, ২০৩০ এর মধ্যে আরও ৫-৬০ কোটি যাত্রী বাড়বে। তাদের অতিরিক্ত পরিসেবা দিতে চাই আরও ৫৫টি নতুন বিমানবন্দর। এছাড়া বাড়াতে হবে পুরনো বিমানবন্দরগুলোকেও। নতুন বিমানবন্দর তৈরি করতে কমপক্ষে ১.৫ থেকে ২ লক্ষ একর জমির প্রয়োজন। উল্লেখ্য, বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম ডোমেস্টিক যাত্রী পরিসেবা দেয় ভারত।
from Uttarbanga Sambad | Largest Selling Bengali News paper in North Bengal http://ift.tt/2zv7BjY
November 12, 2017 at 09:44PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন