চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বারঘরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল খায়েরের ইউপি ভবনস্থ কার্যালয় থেকে গোয়েন্দা পুলিশ ৪৩০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করেছে। এ ঘটনায় জামায়াত নেতা হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর সদ্য আওয়ামী লীগে যোগ দেয়া এই চেয়ারম্যানসহ এক গ্রাম পুলিশকে (চৌকিদার) আটকের পর আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। এঘটনায় এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহবুব আলম খান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার রাতে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল রাতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে অভিযান চালায়। এ সময় চেয়ারম্যান আবুল খায়েরের টেবিলের ড্রয়ারে থাকা ৪৩০ গ্রাম গাঁজাসহ তাকে আটক করা হয়। এঘটনায় আটক করা হয় বারঘরিয়া জামাদার পাড়ার গ্রাম পুলিশ হাবিবুর রহামানকে।
স্থানীয়রা জানায়, ইউপি ভবনে গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানকালে ঘটনাস্থলে আসেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহবুব আলম খান। এসময় তারা ঘটনার খোজখবর নেন। পরে ইউনি চেয়ারম্যান ও গ্রাম পুলিশকে আটক করে নিয়ে আসেন।
এদিকে স্থানীয় ওই সূত্র জানায়, পুলিশী অভিযানকালে জামায়াত থেকে আওয়ামী লীগে আসা ইউপি চেয়ারম্যান আবুল খায়ের জানান, রোববার সন্ধ্যায় এক মাদক বিক্রেতার কাছ থেকে গ্রাম পুলিশদের উদ্ধার করা গাঁজাগুলো তিনি তার টেবিলের ড্রয়ারের ভেতর রেখেছিলেন।
অভিযানের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের ডিস্ট্রিক্ট পুলিশের ওয়ালে পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযানের ছবি ও ১ মিনিটের একটি ভিডিও ক্লিপ পোষ্ট দেয়া হয়। ভিডিও ক্লিপে চেয়ারম্যান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কথাপোকথন শোনা যায়।
পাঠক, দর্শকের জন্য নিচে ভিডিও ক্লিপ পোষ্ট দেয়া হল।
অন্যদিকে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাবের রেজা আহম্মেদ জানান, এব্যাপারে সদর থানায় মাদকদ্রব্য আইনে মামলা দায়েরের পর মঙ্গলবার চেয়ারম্যান ও গ্রাম পুলিশ সদস্যকে আদালতে মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৪-১১-১৭
চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহবুব আলম খান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার রাতে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল রাতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে অভিযান চালায়। এ সময় চেয়ারম্যান আবুল খায়েরের টেবিলের ড্রয়ারে থাকা ৪৩০ গ্রাম গাঁজাসহ তাকে আটক করা হয়। এঘটনায় আটক করা হয় বারঘরিয়া জামাদার পাড়ার গ্রাম পুলিশ হাবিবুর রহামানকে।
স্থানীয়রা জানায়, ইউপি ভবনে গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানকালে ঘটনাস্থলে আসেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহবুব আলম খান। এসময় তারা ঘটনার খোজখবর নেন। পরে ইউনি চেয়ারম্যান ও গ্রাম পুলিশকে আটক করে নিয়ে আসেন।
এদিকে স্থানীয় ওই সূত্র জানায়, পুলিশী অভিযানকালে জামায়াত থেকে আওয়ামী লীগে আসা ইউপি চেয়ারম্যান আবুল খায়ের জানান, রোববার সন্ধ্যায় এক মাদক বিক্রেতার কাছ থেকে গ্রাম পুলিশদের উদ্ধার করা গাঁজাগুলো তিনি তার টেবিলের ড্রয়ারের ভেতর রেখেছিলেন।
অভিযানের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের ডিস্ট্রিক্ট পুলিশের ওয়ালে পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযানের ছবি ও ১ মিনিটের একটি ভিডিও ক্লিপ পোষ্ট দেয়া হয়। ভিডিও ক্লিপে চেয়ারম্যান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কথাপোকথন শোনা যায়।
পাঠক, দর্শকের জন্য নিচে ভিডিও ক্লিপ পোষ্ট দেয়া হল।
অন্যদিকে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাবের রেজা আহম্মেদ জানান, এব্যাপারে সদর থানায় মাদকদ্রব্য আইনে মামলা দায়েরের পর মঙ্গলবার চেয়ারম্যান ও গ্রাম পুলিশ সদস্যকে আদালতে মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৪-১১-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2hxDJg3
November 14, 2017 at 03:53PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন