ঢাকা, ২৭ ফেব্রুয়ারি- দায়িত্বটা পেয়েছেন ভারপ্রাপ্ত কোচ হিসেবে। তবে কোর্টনি ওয়ালশের কাছে নিদাহাস ট্রফিটা বিশাল এক চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জটা তিনি কীভাবে সামলাতে চান, সে সব প্রশ্নের উত্তর নিয়েই মিডিয়ার মুখোমুখি হয়েছিলেন ক্যারিবীয় কিংবদন্তি। সেখানে এসেই তিনি জানিয়ে দিলেন কোচ তো খেলোয়াড়দের জন্য একজন বাবার মতো। বাবা যেমন তার সন্তানদের গড়ে তুলতে চান, কোচও সেভাবে তার খেলোয়াড়দের গড়ে তোলেন। গত দেড় বছর ছিলেন পেস বোলিং কোচ। এখন একটা সিরিজের জন্য হলেও প্রধান কোচ। দায়িত্বের বিশালতা, ব্যাপকতা ও গুরুত্ব অনেক। তার ভূমিকা কি হবে? তিনি আসলে কি করতে চান? এমন প্রশ্নর জবাবে কোর্টনি ওয়ালশ বলেন, আসলে আমি ছেলেদের পিতার স্নেহ-মমতা দিয়ে রাখতে চাই। আমার ভূমিকাটা হবে পিতার মত। তাদের আস্থা ও আত্মবিশ্বাস জোগানোই হবে প্রথম কাজ। আমাদের সবার মনে করতে হবে, আমরা এখন আউট অফ ফর্ম। সেখান থেকে ভালো ফর্মে ফিরতে হলে অবশ্যই ঘাম ঝরাতে হবে। বাড়তি পরিশ্রম করতে হবে। সবাইকে যার যার দায়িত্বটা সঠিকভাবে পালন করতে হবে। বুঝতে হবে দল কার কাছে কি চায়? কার কি দায়িত্ব ও কর্তব্য। তাতে করে সবাই দলের জন্য খেলবে এবং জানবে কি করতে হবে। এটাই আমার ব্রত। আরও পড়ুন: পিএসএলে পুরনো ছন্দে মোস্তাফিজ শুধু সিনিয়র ক্রিকেটারদের প্রতি বিশেষ কিছু নির্দেশনার কথাই ভাবতে নারাজ ওয়ালশ। তার অনুভব, সবাইকে যার যার ভূমিকা বন্টন করে দিব। তাদের কার কী কাজ ও করণীয় সব বলে দেয়া হবে। ইমরুল কায়েস আর তাসকিন অভিজ্ঞ পারফরমার। তাদের নিজেদের ফিরে পাওয়ার অবশ্যই একটা আকাঙ্ক্ষা ও তাড়া থাকবে। ওয়ালশ মনে করেন, শ্রীলঙ্কা মিশন হবে অ্যাসিড টেস্ট। কঠিন চ্যালেঞ্জ। সেখানে ভালো করতে সবাইকে বাড়তি চেষ্টা করতে হবে, আমাদের মূল কাজ হবে কোয়ালিটি ক্রিকেট উপহার দেয়া আর ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলা। আমি ক্রিকেটারদের সে মন্ত্রেই দিক্ষীত করতে চাই। সেই সঙ্গে পজিটিভ ও ভালো ক্রিকেট খেলার জন্য তাদের উদ্বুদ্ধ করতে চাই। সূত্র: জাগোনিউজ২৪ আর/১০:১৪/২৭ ফেব্রুয়ারি



from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://ift.tt/2oytDeM
February 28, 2018 at 06:28AM

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
Top