নিজস্ব প্রতিবেদক:: সিলেট মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি নূরুল আলম সিদ্দীকি খালেদ প্রায় দেড় বছর থেকে কাতারে। ধরপাকড় এড়াতে খালেদ অনেকটা গোপনে চলে যান দেশ ছেড়ে। বিদেশ চলে যাওয়ার বিষয়টি প্রায় ৩মাস পর কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ জানতে পেরে সিলেট মহানগর ছাত্রদলের কমিটি স্থগিত করে দেন। সিলেট বিএনপি নেতৃবৃন্দের সাথে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সাথে সংঘর্ষে পুলিশের দায়েরকৃত মামলার-২২ নং আসামী নূরুল আলম সিদ্দীকি খালেদ।
এদিকে, গত বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার সাজা হওয়ার সিলেটের বন্দর বাজারে সংঘর্ষের ঘটনায় বিএনপি-ছাত্রদলের ৫৫জনকে এজহার নামীয় আসামী করে পুলিশ বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় মামলা নং-১২ দায়ের করে। এ মামলায় আরও ২০০জনকে অজ্ঞাত আসামী করা হয়। তোয়ালি থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) অনুপ চৌধুরী বাদী হয়ে সিলেট কোতোয়ালী মডেল থানায় এ মামলাটি দায়ের করেন।
পুলিশ সূত্র জানায়- ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি খালেদকে পুলিশ প্রভাবশালীদের প্রভাবে প্রভাবিত হয়ে আসামি করেছে। খালেদ প্রায় দেড় বছর থেকে কাতার অবস্থান করছেন সে বিষয়টি জানেন না পুলিশের কেউই। যার কারণে খালেদকে মামলার ২২নং আসামী করা হয়। আর এজহারে উল্লেখ করা হয় খালেদ সিলেট মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি।
সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার আব্দুল ওয়াহাব (গণমাধ্যম) জানান- খালেদ প্রবাসে আছেন কিনা সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। যদি সতত্য পাওয়া যায় তাহলে কেন তাকে মামলার আসামী করা হয়েছে সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।
from Sylhet News | সুরমা টাইমস http://ift.tt/2EUqAVh
February 10, 2018 at 02:57PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন