কমিক্স চরিত্রগুলোর মধ্যে সব চেয়ে আলোচিত চরিত্রটির নাম স্পাইডার ম্যান। এই সিরিজের নতুন সিনেমাটি আসবে শিগগিরই। এরই মধ্যে স্পাইডার ম্যান : ইনটু দা স্পাইডার ভার্স এর ট্রেলার দেখেছেন দর্শক। কী চমক থাকছে এবারের সিরিজে। কমিক্স বই অনুসরণ করে তৈরী করা হয়েছে চলচ্চিত্রটির কাহিনী। শোনা যাচ্ছে, ড্যান স্লটের লেখা মার্বেলের কমিক্স বই দি এ্যামাজিং স্পাইডার ম্যান বই থেকেই নেওয়া হয়েছে গল্পটি। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে তিনি ওয়ের পরিচালিত সুপারহিরো নির্মান করেছেন আবারও। এর পরিবর্তে তিনি লেখক ক্রিস্টেজ গেজ ও শিল্পী জর্জি মোলিনার সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্পাইডার গেডোন থেকে একটি কাহিনীসূত্র নির্বাচন করেছেন। এই বইগুলো প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান মার্বেল কর্তৃপক্ষ স্পাইডার গেডোন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশের ঘোষাণা দিয়েছেন। কোম্পানির প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তারা পরবর্তী কয়েক সপ্তাহব্যাপী ছবির কাহিনী সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য প্রকাশ করবেন। স্পাইডার ম্যান : ইনটু দা স্পাইডার ভার্স এর প্রধান চমক হচ্ছে ছবিটিতে স্পাইডার ম্যান এর সমন্বয় ঘটানো হয়েছে। ছবিটির প্রধান আকর্ষণ এর ভিলেন, মাবলুন। সম্ভবত, স্পাইডার ম্যান সিরিজের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ভিলেন হচ্ছে মাবলুন। সম্পাদক নিক লই একটি বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশকের পক্ষ থেকে বলেন, এবারের স্পাইডার ম্যান সিরিজে সবকয়টি চরিত্রের সংযোজন করে এবং তাদেরকে একই মঞ্চে উপস্থাপন করা হয়েছে। আসলে আমরা চরিত্রগুলো নিয়ে খেলা করেছি। তিনি আরও বলেন, এ পর্যায়ের একটি কাহিনী হচ্ছে ,স্পাইডার ম্যান একটি ডাইনামাইট ভেঙ্গে টুকরো টুকরো করে একে নিষ্ক্রিয় করে দেয়। দেখা যাবে, স্পাইডার ম্যান সর্বকালের সেরা ভিলেন, মাবলুন ও তার উত্তরাধিকারীদের একটি কারাগারে বন্দি করে রাখা হয়। কিন্তু প্রত্যেক সুপারহিরো গল্পের মতো সেখানে মুক্তির একটি। কীভাবে স্পাইডারম্যানের শত্রুরা মুক্তি পেল? কিন্তু তারা কারাগার থেকে বেরিয়ে এসেছে এবং প্রতিশোধ নিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ তারা। প্রকল্পটির প্রধান লেখকের ভূমিকায় কাজ করছেন গাজ। লেখক গাজ বলেন, অবশ্যই আমি কৌতুহল প্রকাশের ক্ষেত্রে ফাঁকিবাজি করব না যে, আমি আবারও রেডএক্টেট লিখছি, দি রেডএক্টেট! আসলে সে কি স্পাইডার গেডোন এর প্রয়োজনীয় চরিত্র! অথবা সি কি আমাদের বিশ্বের জন্য বড় হুমকি? কমিক্স মজার, রোমাঞ্চকর ও একটু ভীতিকর হতে হবে। স্পাইডার গেডোন এ আমরা সবকিছুর সংমিশ্রণ ঘটিয়েছি। এদিকে, মার্বেল কর্তৃপক্ষ এর আগেও কমিক্সের উপর ভিত্তি করে কাহিনী নির্মাণ করেছেন। মার্বেল কর্তৃপক্ষ,২০০৬ সালের কমিক্স বই সিরিজ সিভিল ওয়ার থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে ২০১৬ সালে সিভিল ওয়ার টু করেছিল। সূত্র: জাগোনিউজ২৪ আর/১৭:১৪/৩০ জুন



from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/2tSgTBz
July 01, 2018 at 12:27AM

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
Top