সারাদেশের মতো চাঁপাইনবাবগঞ্জেও চলছে বিদ্যুৎ সপ্তাহ। কিন্তু বিদ্যুৎ সপ্তাহের মধ্যেই লোডশেডিংয়ে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে গ্রাহকদের। শনিবার থেকে লোডশেডিং বেড়েছে প্রায় দ্বিগুন।
শনিবার রাতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর এবং শহরের বাইরের এলাকা দফায় দফায় লোডশেডিংয়ের কবলে পড়ে। এমনকি ঘণ্টায় একাধিকবার লোডশেডিং দেয়া হয় এ সব এলাকায়। শহরের হুজরাপুরের আবু শাহীন জানান, বিকাল থেকেই শুরু হয় লোডশেডিং। রাতে তা ভয়াবহ আকার ধারণ করে। সারারাতে অন্তত ৮ বার বিদ্যুৎ যায় আর আসে। গরমের মধ্যে শিশু সন্তান নিয়ে চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয় তাদের। লোডশেডিংয়ের মাত্রা তুলনামূলক বেশি ছিল পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অধীনস্ত এলাকায়। সদর উপজেলার আকুন্দবাড়িয়া গ্রামের আকবর হোসেন, এনামুল হক জানান, সন্ধ্যা থেকেই বিদ্যুতের ‘ভেল্কিবাজি’ শুরু হয়েছে। সকাল পর্যন্ত চলেছে। রাতে ১০ টার দিকে একবার বিদ্যুৎ গিয়ে আসে সাড়ে ১১ টার পরে। আধাঘণ্টা যেতে না যেতে আবারো বিদ্যুৎ চলে যায়। প্রায় একঘণ্টা পরে আবারো বিদ্যুৎ দেয়া হয়। সব মিলিয়ে অনেক ভোগান্তি ছিল মানুষের। তারা জানান, বিদ্যুৎ সপ্তাহের মধ্যে বিদ্যুতের এমন ভোগান্তিতে হাস্যরসের সৃষ্টি হয়েছে।
সন্ধ্যার মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে আশা চাঁপাইনবাবগঞ্জের হরিপুর বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের সহকারী প্রকৌশলী রাহাত ওয়াকিল জানান, নাটোর-ঈশ্বরদি বিদ্যুৎ সঞ্চালনের যে দুটি লাইন আছে, তার একটিতে ত্রুটি দেখা দেয়ায় লোডশেডিং বেড়েছে। রাজশাহী ও নাটোরেও একই সমস্যা আছে। ত্রুটি সারাতে কাজ চলছে। আজ (রোববার) সন্ধ্যার মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ সূত্রঃ পদ্মা এক্সপ্রেস টোয়েন্টিফোর ডটকম/ ০৯-০৯-১৮
শনিবার রাতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর এবং শহরের বাইরের এলাকা দফায় দফায় লোডশেডিংয়ের কবলে পড়ে। এমনকি ঘণ্টায় একাধিকবার লোডশেডিং দেয়া হয় এ সব এলাকায়। শহরের হুজরাপুরের আবু শাহীন জানান, বিকাল থেকেই শুরু হয় লোডশেডিং। রাতে তা ভয়াবহ আকার ধারণ করে। সারারাতে অন্তত ৮ বার বিদ্যুৎ যায় আর আসে। গরমের মধ্যে শিশু সন্তান নিয়ে চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয় তাদের। লোডশেডিংয়ের মাত্রা তুলনামূলক বেশি ছিল পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অধীনস্ত এলাকায়। সদর উপজেলার আকুন্দবাড়িয়া গ্রামের আকবর হোসেন, এনামুল হক জানান, সন্ধ্যা থেকেই বিদ্যুতের ‘ভেল্কিবাজি’ শুরু হয়েছে। সকাল পর্যন্ত চলেছে। রাতে ১০ টার দিকে একবার বিদ্যুৎ গিয়ে আসে সাড়ে ১১ টার পরে। আধাঘণ্টা যেতে না যেতে আবারো বিদ্যুৎ চলে যায়। প্রায় একঘণ্টা পরে আবারো বিদ্যুৎ দেয়া হয়। সব মিলিয়ে অনেক ভোগান্তি ছিল মানুষের। তারা জানান, বিদ্যুৎ সপ্তাহের মধ্যে বিদ্যুতের এমন ভোগান্তিতে হাস্যরসের সৃষ্টি হয়েছে।
সন্ধ্যার মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে আশা চাঁপাইনবাবগঞ্জের হরিপুর বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের সহকারী প্রকৌশলী রাহাত ওয়াকিল জানান, নাটোর-ঈশ্বরদি বিদ্যুৎ সঞ্চালনের যে দুটি লাইন আছে, তার একটিতে ত্রুটি দেখা দেয়ায় লোডশেডিং বেড়েছে। রাজশাহী ও নাটোরেও একই সমস্যা আছে। ত্রুটি সারাতে কাজ চলছে। আজ (রোববার) সন্ধ্যার মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ সূত্রঃ পদ্মা এক্সপ্রেস টোয়েন্টিফোর ডটকম/ ০৯-০৯-১৮
from Chapainawabganjnews https://ift.tt/2x0DLAq
September 09, 2018 at 08:35PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন