ধর্ষণ ইস্যুতে বিপাকে পড়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের যে অভিযোগ ক্রমশ জটিল হচ্ছে। মার্কিনি মডেল ক্যাথরিন মায়োরগা বলেছিলেন, ২০০৯ সালের ১৩ জুন লাস ভেগাসের হোটেলে রোনালদো তাঁকে ধর্ষণ করেছিলেন। পর্তুগিজ মহাতারকা এ অভিযোগ অস্বীকার করলেও পরে জানা গেছে, ২০১০ সালে মুখ না খোলার শর্তে ক্যাথরিনকে মোটা অর্থ দেওয়া হয়েছিল। বিভিন্ন সূত্রের দাবি, ওই অর্থ দিয়েছিলেন রোনালদো নিজেই। পর্তুগালের একটি সংবাদপত্র কোরেইও দা মানহা দাবি করেছে, আদালতের বাইরে অর্থের বিনিময়ে ব্যাপারটা মিটমাট করে নেওয়ার জন্য রিয়াল মাদ্রিদই চাপ তৈরি করেছিল রোনালদোর ওপর। কারণ, ওই সময়ে রোনালদো রিয়ালে যোগ দিয়েছেন এবং এই ঘটনা জানাজানি হলে রিয়ালের ভাবমূর্তি নাকি ক্ষতিগ্রস্ত হত। এই খবরে ব্যাপক চটেছেন রিয়াল মাদ্রিদ কর্তৃপক্ষ। তারা কোরেইও দা মানহার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বিবৃতিতে রিয়াল মাদ্রিদ বলেছে, সম্পূর্ণ ভুয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ওই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এর ফলে ক্লাবের ভাবমূর্তি খুবই খারাপ হতে পারে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে নিয়ে ওই ঘটনার কিছুই জানে না রিয়াল মাদ্রিদ। ফলে ওই প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে আইনি ব্যবস্থা নিচ্ছে ক্লাব কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য, রোনালদোক্যাথরিন কাণ্ড প্রথম প্রকাশ করেছিল জার্মানির একটি সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন। তারা কিছু তথ্য প্রকাশ করেছিল, যা পুরোপুরি ভিত্তিহীন, বানানো বলে উড়িয়ে দিয়েছেন রোনালদোর আইনজীবী পিটার ক্রিশ্চিয়ানসেন। যার প্রেক্ষিতে ওই জার্মান ম্যাগাজিন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, সব দিক খতিয়ে দেখেই তাঁরা রোনালদোক্যাথরিন কাণ্ড প্রকাশ্যে এনেছেন। বিভিন্ন সূত্র মারফত পাওয়া প্রচুর তথ্য তাদের হাতে রয়েছে বলে দাবি ওই ম্যাগাজিনের। সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন আর/০৮:১৪/১৩ অক্টোবর
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/2RMHYBC
October 13, 2018 at 02:51PM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন