চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে ভুটভুটি চাপায় মির্জাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণীর ছাত্রী কবিতা আক্তার কাকলীর মৃত্যুর প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে ৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার সকাল ৯টায় মির্জাপুর বাজারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে মির্জাপুর কলেজ, মির্জাপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও মির্জাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সব শিক্ষক ও শিক্ষার্থী অংশ নেন।
প্রায় ঘন্টাব্যাপি মানববন্ধন কর্মসুচি চলাকালে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য মির্জাপুর উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মনিরুল ইসলাম টুনা, প্রধান শিক্ষক বানী ইসরাইল, সহকারী শিক্ষক চন্দন কুমার মাহাতো, মির্জাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুল বাসির, সহকারী শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম, নাচোল উন্নয়ন ফোরামের সদস্য সচিব আমানুল্লাহ আল মাসুদ, সাংবাদিক সাজিদ তৌহিদ, বঙ্গবন্ধু মিতালী সংঘের সভাপতি সবুজ, স্থানীয় তরুণ সুজন, কবিতার সহপাঠী মুক্তারা খাতুন, কবিতার দাদা নাচোল বিআরডিবির চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা, বাবা গোলাম কবির ও মা রহিমা বেগম বক্তব্য দেন।
এ সময় কবিতার মা রহিমা বেগম বলেন, ‘আমি কোনো ক্ষতিপূরণ চাই না। আমি চাই ন্যায্য বিচার। যে চালক আমার মেয়েকে চাপা দিয়ে হত্যা করেছে, আমি তার ফাঁসি চাই’। সব শিক্ষার্থীই কান্নায় ভেঙে পড়েন।
বক্তারা ভুটভুটি চাপায় কবিতার মৃত্যুর তীব্র প্রতিবাদ এবং দোষী চালককে অবিলম্বে গ্রেফতারপূর্বক বিচারের আওতায় আনার জোর দাবি জানান।
উল্লেখ্য, রবিবার সকালে গোলাম কবির তার ছেলে ও মেয়ে কবিতাকে মোটর সাইকেলে নিয়ে তানোর উপজেলার মুন্ডমালা গ্রামে তার শ্যালক এর মৃত্যুর খবর পেয়ে যাচ্ছিল। নাচোল আমনুরা সড়কের পন্ডিতপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের পাশে গোলাম কবিরের মাথার ক্যাপ মাটতে পড়ে গেলে কবিতা ক্যাপটি উঠাতে যায় এসময় ধানসুরা রাজশাহী গামী একটি গরুভর্তি ভুটভুটি করিমন কবিতাকে চাঁপা দিলে ঘটনাস্থলেই সে মারা যায় কবিতা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক নাচোল/ ০৯-১০-১৮
প্রায় ঘন্টাব্যাপি মানববন্ধন কর্মসুচি চলাকালে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য মির্জাপুর উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মনিরুল ইসলাম টুনা, প্রধান শিক্ষক বানী ইসরাইল, সহকারী শিক্ষক চন্দন কুমার মাহাতো, মির্জাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুল বাসির, সহকারী শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম, নাচোল উন্নয়ন ফোরামের সদস্য সচিব আমানুল্লাহ আল মাসুদ, সাংবাদিক সাজিদ তৌহিদ, বঙ্গবন্ধু মিতালী সংঘের সভাপতি সবুজ, স্থানীয় তরুণ সুজন, কবিতার সহপাঠী মুক্তারা খাতুন, কবিতার দাদা নাচোল বিআরডিবির চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা, বাবা গোলাম কবির ও মা রহিমা বেগম বক্তব্য দেন।
এ সময় কবিতার মা রহিমা বেগম বলেন, ‘আমি কোনো ক্ষতিপূরণ চাই না। আমি চাই ন্যায্য বিচার। যে চালক আমার মেয়েকে চাপা দিয়ে হত্যা করেছে, আমি তার ফাঁসি চাই’। সব শিক্ষার্থীই কান্নায় ভেঙে পড়েন।
বক্তারা ভুটভুটি চাপায় কবিতার মৃত্যুর তীব্র প্রতিবাদ এবং দোষী চালককে অবিলম্বে গ্রেফতারপূর্বক বিচারের আওতায় আনার জোর দাবি জানান।
উল্লেখ্য, রবিবার সকালে গোলাম কবির তার ছেলে ও মেয়ে কবিতাকে মোটর সাইকেলে নিয়ে তানোর উপজেলার মুন্ডমালা গ্রামে তার শ্যালক এর মৃত্যুর খবর পেয়ে যাচ্ছিল। নাচোল আমনুরা সড়কের পন্ডিতপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের পাশে গোলাম কবিরের মাথার ক্যাপ মাটতে পড়ে গেলে কবিতা ক্যাপটি উঠাতে যায় এসময় ধানসুরা রাজশাহী গামী একটি গরুভর্তি ভুটভুটি করিমন কবিতাকে চাঁপা দিলে ঘটনাস্থলেই সে মারা যায় কবিতা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক নাচোল/ ০৯-১০-১৮
from Chapainawabganjnews https://ift.tt/2pIaW8L
October 09, 2018 at 05:59PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.