ঢাকা, ২১ অক্টোবর- সূচনালগ্ন থেকেই যাওয়া-আসার মধ্যে ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাটসম্যানরা। সেখানে নিজের স্বভাবজাত খেলাটা খেলে যান ইমরুল কায়েস। একপর্যায়ে ১৩৯ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় স্বাগতিকরা। তবুও অবিচল থাকেন বাঁহাতি ওপেনার। ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়েই লড়াই চালিয়ে যান তিনি। ভীষণ চাপের মধে ইমরুলকে যোগ্য সহযোদ্ধার সমর্থন দেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। শেষ পর্যন্ত তুলে নেন লড়াকু সেঞ্চুরি তুলে নেন ইমরুল। হাফসেঞ্চুরি তুলে নেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। দুজনের ব্যাটে জিম্বাবুয়েকে রানের টার্গেট দিয়েছে বাংলাদেশ। শেষদিকে জার্ভিসের বলির পাঁঠা হয়ে ফেরেন ইমরুল। রোববার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন টাইগার দলপতি মাশরাফি বিন মুর্তজা। ম্যাচের গোড়াপত্তন করতে নামেন লিটন দাস ও ইমরুল কায়েস। তবে শুভসূচনা এনে দিতে পারেননি তারা। শুরুতেই টেন্ডাই চাতারার শিকারে পরিণত হন লিটন। পরে ক্রিজে আসেন ফজলে মাহমুদ রাব্বি। তবে অভিষেকটা রাঙাতে পারেননি তিনি। একই বোলারের শিকার বনে ডাক মেরে ফেরেন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। এতে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে সেই ধাক্কা কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করেন ইমরুল। দারুণ সঙ্গ দিচ্ছিলেন মিস্টার ডিপেন্ডেবলও। তবে হঠাৎই ছন্দপতন। দলীয় ৬৬ রানে ব্রেন্ডন মাভুতার বলে হার মানেন তিনি। ফলে চাপেই থাকে বাংলাদেশ। সেখান থেকে মোহাম্মদ মিথুনকে নিয়ে নিয়ে চাপ কাটিয়ে উঠেন ইমরুল। যোগ্য সহযোদ্ধার সমর্থন দিচ্ছেলেন মিথুন। তবে হঠাৎই খেই হারিয়ে ফেলেন তিনি। দলীয় ১৩৭ রানে কাইল জার্ভিসের শিকার হয়ে ফেরেন এ মিডলঅর্ডার ব্যাটসম্যান। ফেরার আগে ৪০ বলে ১ চার ও ৩ ছক্কায় ৩৭ রান করেন তিনি। মিথুন ফেরার পর ক্রিজে আসেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তবে নির্ভরতার পরিচয় দিতে পারেননি তিনি। খানিক পরেই জার্ভিসের ছোবলে কাটা পড়েন মিস্টার কুল। এতে ফের চাপে পড়ে টাইগাররা। সেই চাপের মধ্যে এ পেসারের তৃতীয় শিকার হয়ে ফেরেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ১৩৭/৩ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে স্কোরটা হয়ে যায় ১৩৯/৬। ২ রানের মধ্যে ৩ উইকেট খুইয়ে কোণঠাসা হয়ে পড়ে স্বাগতিকরা। সূত্র: যুগান্তর এমএ/ ০৬:২২/ ২১ অক্টোবর



from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/2NSKYcf
October 22, 2018 at 12:28AM

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
Top