চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীরের ৪৭তম শাহাদৎ বার্ষিকী। শুক্রবার সকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের রেহাইচরে মহানন্দা নদীর তীরে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীরের স্মৃতিস্তম্ভে পতাকা উত্তোলন ও পুস্পস্তবক অর্পন করে জেলা প্রশাসন ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদসহ বিভিন্ন সংগঠন। সেখানে বীরশ্রেষ্ঠর রুহের মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
এ সময় পুস্পার্ঘ অর্পণকালে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব রুহুল আমিন, মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোস্তাক আহমেদ, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট দেবেন্দ্র নাথ উরাঁও, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এ.কে.এম তাজকির উজ জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহবুব আলম খান পিপিএম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ইকবাল হোছাইন, এ.এস.পি আব্দুল হাই সরকার, সদর থানার অফিসার ইনচার্জ জিয়াউর রহমান পিপিএম।
দিবসটি উপলে সোনামসজিদ চত্বরে শহীদ জাহাঙ্গীরের মাজারে পুস্পার্ঘ অর্পণ, মাজার জিয়ারত, দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। সকালে ছোট সোনামসজিদ প্রাঙ্গনে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীরের কবরে উপজেলা প্রশাসন ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদসহ বিভিন্ন সংগঠন পুস্পস্তবক অর্পন করেন। সেখানে বীরশ্রেষ্ঠের রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া মোনাজাত করা হয়। পরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ইউএনও চৌধুরী রওশন ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরমান হোসেন, উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বজলার রশিদ সনু। উল্লেখ্য, বাঙলা মায়ের দামাল সন্তান বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের এই দিনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের পার্শ্বে মহানন্দা নদীর তীরবর্তী গ্রাম রেহায়চর এলাকায় সংগঠিত হয় এক রক্তয়ী যুদ্ধ। পাকহানাদার বাহিনীর সাথে সুম্মুখযুদ্ধে ধ্বংস করে দেয় শত্রু বাহিনীর ১৮টি ট্রেঞ্চ ও ২০ থেকে ২২ টি বাংকার। ওইদিন চাঁপাইনবাবগঞ্জের মহানন্দা নদীর দণি তীরে রেহাইচর এলাকায় গুলিতে শহীদ হন ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর। ওইদিন শহরকে শত্রুমুক্ত করতে চূড়ান্ত যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের ইচ্ছা অনুযায়ী তার মরদেহ সোনামসজিদ প্রাঙ্গনে সমাহিত করা হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৪-১২-১৮
এ সময় পুস্পার্ঘ অর্পণকালে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব রুহুল আমিন, মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোস্তাক আহমেদ, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট দেবেন্দ্র নাথ উরাঁও, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এ.কে.এম তাজকির উজ জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহবুব আলম খান পিপিএম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ইকবাল হোছাইন, এ.এস.পি আব্দুল হাই সরকার, সদর থানার অফিসার ইনচার্জ জিয়াউর রহমান পিপিএম।
দিবসটি উপলে সোনামসজিদ চত্বরে শহীদ জাহাঙ্গীরের মাজারে পুস্পার্ঘ অর্পণ, মাজার জিয়ারত, দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। সকালে ছোট সোনামসজিদ প্রাঙ্গনে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীরের কবরে উপজেলা প্রশাসন ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদসহ বিভিন্ন সংগঠন পুস্পস্তবক অর্পন করেন। সেখানে বীরশ্রেষ্ঠের রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া মোনাজাত করা হয়। পরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ইউএনও চৌধুরী রওশন ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরমান হোসেন, উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বজলার রশিদ সনু। উল্লেখ্য, বাঙলা মায়ের দামাল সন্তান বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের এই দিনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের পার্শ্বে মহানন্দা নদীর তীরবর্তী গ্রাম রেহায়চর এলাকায় সংগঠিত হয় এক রক্তয়ী যুদ্ধ। পাকহানাদার বাহিনীর সাথে সুম্মুখযুদ্ধে ধ্বংস করে দেয় শত্রু বাহিনীর ১৮টি ট্রেঞ্চ ও ২০ থেকে ২২ টি বাংকার। ওইদিন চাঁপাইনবাবগঞ্জের মহানন্দা নদীর দণি তীরে রেহাইচর এলাকায় গুলিতে শহীদ হন ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর। ওইদিন শহরকে শত্রুমুক্ত করতে চূড়ান্ত যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের ইচ্ছা অনুযায়ী তার মরদেহ সোনামসজিদ প্রাঙ্গনে সমাহিত করা হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৪-১২-১৮
from Chapainawabganjnews https://ift.tt/2QsNlsx
December 14, 2018 at 05:47PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন