কলকাতা, ১১ ফেব্রুয়ারি- বিজেপির জাতীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা সোমবার জানান তৃণমূলের মাটি ভাগের লড়াই এবং গরু চুরির লড়াই তাদের নেতাদের প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে৷ শেষ লগ্ন আসে, তখন নিজেদের মধ্যে খেয়োখেয়ি শুরু হয়৷ ব্যান্যার্জী পরিবারের সময় শেষ হয়ে এসেছে৷ রাহুল বলেন, নিজেরা খেয়োখেয়ি করে মরবে৷ দায় অপরকে চাপাবে৷ তৃণমূল তৃণমূলকে মারছে৷ এতো বখরার লড়াই৷ মাটির ভাগের লড়াই৷ গরু চুরির লড়াই৷ গরুর পয়সা খাওয়ার লড়াই৷ সেই কারণে এর সিবিআই তদন্ত হোক৷ সিবিআই তদন্ত হলেই সব ধরা পড়বে৷ আর মারবে কে? কোনও দলে খুনি আছে? বিজেপি নয়, কোনও দলেই খুনি নেই বাংলায় এখন৷ কোনও দলের কাছেই অস্ত্র নেউ৷ সব অস্ত্র আর খুনি তৃণমূল লিজ দিয়ে নিয়েছে৷ রাহুলের বক্তব্য, সেই কারণেই, অস্ত্র আর খুনি তো তৃণমূলের এক চেটিয়া প্রপার্টি৷ তো খুনটা করবে কে? যত খুনের ঘটনা ঘটেছে, পরে তৃণমূলেই খুনি হয়েছে৷ পঞ্চায়েত নির্বাচনে কীভাবে তৃণমূল, তৃণমূলকে খুন করেছে৷ সবাই দেখেছে৷ আমি ব্যানার্জী পরিবারকে বলতে চাই, ব্যানার্জী পরিবার শুনে রাখুন, যখন শেষ লগ্ন আসে, তখন নিজেদের মধ্যে খেয়োখেয়ি শুরু হয়৷ বেশিদিন আর নেই৷ বিজেপি খুনের রাজনীতি করে না৷ খুনের রাজনীতিতে আমাদের বিশ্বাস নেই৷ নীতির রাজনীতিতে আমরা বিশ্বাস করি৷ এদিন কলকাতা বই মেলায় বিজেপির স্টলে এসে রাহুল আরও বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মেট্রো চ্যানেলে ধর্ণার বসে গেলেন৷ তিনিই বলেছিলেই ওই জায়গায় ১৪৪ ধারা হয়েছে৷ তিনিই আবার ১৪৪ এর তোয়াক্কা না করে ধর্ণায় বসলেন৷ মুখ্যমন্ত্রী কী আইনের ঊর্ধ্বে? পুলিশ অফিসাররা কী আইনের ঊর্ধ্বে? মুখ্যমন্ত্রী নতুন করে মেট্রো চ্যানেলে রাজনৈতিক আন্দোলন শুরু করেছেন৷ আমরাও পুলিশের কাছে অনুমতি চেয়েছি৷ দেখা যাক কী হয়৷ সূত্র: কলকাতা ২৪৭ এইচ/২২:০০/১১ ফেব্রুয়ারি
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://bit.ly/2DvHtFo
February 12, 2019 at 04:02AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন