আমের মৌসুম চলে এসেছে। আম খেতে পছন্দ করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। গ্রীষ্মকালীন এই সুস্বাদু ফলে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান। এটি স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী।
হজমে সহায়ক: আম খেলে হজম প্রক্রিয়া ঠিক থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে, আমে থাকা এনজাইম উপাদান প্রোটিন ভাঙতে এবং হজমে সহায়তা করে। এতে থাকা আঁশ হজম প্রক্রিয়ার কাজকে সহজ করে দেয়। উপকারী আঁশ হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিস ২ এর ঝুঁকি কমায়। পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমে বেশি পেকটিন আঁশ থাকে।
পাকস্থলী স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়ক: আমে খাদ্যতালিকাগত প্রিবায়োটিক আঁশ রয়েছে। এটি পাকস্থলীতে উপকারী ব্যাকটেরিয়া সরবরাহ করতে সাহায্য করে।
রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: একটি মাঝারি আকারের আম প্রতিদিনের ভিটামিন সি এর চাহিদার দুই তৃতীয়াংশ পূরণ করতে পারে। এই শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সর্দি-কাশি প্রতিরোধ করে।
চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে: আম চোখের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। আমে উচ্চমাত্রায় বেটা-ক্যারোটিন থাকে যা ভিটামিন এ উৎপন্ন করতে সহায়তা করে। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান দৃষ্টির উন্নতি ঘটায়; চোখের স্বাস্থ্য উন্নতিতে সহায়তা করে।
কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়: শরীরে কোরেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে সহায়তা করে আম। আমে থাকা পেকটিন আঁশ ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। এতে রক্ত চলাচল ঠিক থাকে।
ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি: আমে ত্বকের উপযোগী ভিটামিন সি এবং এ ভরপুর। দুই ভিটামিনই ত্বকের সুস্থতা ও উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিক রোগীদের খাদ্য: ডায়াবেটিক রোগীদের আম খেতে কোনো বাধানিষেধ নেই। আমে কার্বোহাইড্রেটের মাত্রা ৪১-৬০; গড়ে ৫১। খাদ্যে কার্বোহাইড্রেটের মাত্রা ৫৫ কম হলে তা ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খাওয়া নিরাপদ। নিয়মিত আম খাওয়ার ফলে রক্তে হঠাৎ করে গ্লুকোজের মাত্রা কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না। আমে প্রচুর আঁশ রয়েছে; যা রক্তে সুগারের ভারসাম্য ঠিক রাখতে সহায়তা করে।
ওজন কমাতে: নিয়মিত আম খান, প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ দেশ রুপান্তর/ ২৬-০৫-২০
হজমে সহায়ক: আম খেলে হজম প্রক্রিয়া ঠিক থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে, আমে থাকা এনজাইম উপাদান প্রোটিন ভাঙতে এবং হজমে সহায়তা করে। এতে থাকা আঁশ হজম প্রক্রিয়ার কাজকে সহজ করে দেয়। উপকারী আঁশ হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিস ২ এর ঝুঁকি কমায়। পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমে বেশি পেকটিন আঁশ থাকে।
পাকস্থলী স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়ক: আমে খাদ্যতালিকাগত প্রিবায়োটিক আঁশ রয়েছে। এটি পাকস্থলীতে উপকারী ব্যাকটেরিয়া সরবরাহ করতে সাহায্য করে।
রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: একটি মাঝারি আকারের আম প্রতিদিনের ভিটামিন সি এর চাহিদার দুই তৃতীয়াংশ পূরণ করতে পারে। এই শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সর্দি-কাশি প্রতিরোধ করে।
চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে: আম চোখের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। আমে উচ্চমাত্রায় বেটা-ক্যারোটিন থাকে যা ভিটামিন এ উৎপন্ন করতে সহায়তা করে। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান দৃষ্টির উন্নতি ঘটায়; চোখের স্বাস্থ্য উন্নতিতে সহায়তা করে।
কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়: শরীরে কোরেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে সহায়তা করে আম। আমে থাকা পেকটিন আঁশ ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। এতে রক্ত চলাচল ঠিক থাকে।
ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি: আমে ত্বকের উপযোগী ভিটামিন সি এবং এ ভরপুর। দুই ভিটামিনই ত্বকের সুস্থতা ও উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিক রোগীদের খাদ্য: ডায়াবেটিক রোগীদের আম খেতে কোনো বাধানিষেধ নেই। আমে কার্বোহাইড্রেটের মাত্রা ৪১-৬০; গড়ে ৫১। খাদ্যে কার্বোহাইড্রেটের মাত্রা ৫৫ কম হলে তা ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খাওয়া নিরাপদ। নিয়মিত আম খাওয়ার ফলে রক্তে হঠাৎ করে গ্লুকোজের মাত্রা কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না। আমে প্রচুর আঁশ রয়েছে; যা রক্তে সুগারের ভারসাম্য ঠিক রাখতে সহায়তা করে।
ওজন কমাতে: নিয়মিত আম খান, প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ দেশ রুপান্তর/ ২৬-০৫-২০
from Chapainawabganjnews https://ift.tt/36zsSqH
May 26, 2020 at 01:16PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.