হাড়কাঁপানো শীতে জবুথবু হয়ে পড়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জনজীবন। পৌষ মাসের শেষ দিকে হটাৎবৃষ্টিতে জেকে বসেছে শীত। এরপর থেকে (গত সোমবার থেকে) কমতে থাকা তাপমাত্রা দিনে দিনে কমতেই আছে। তাপমাত্রার পারদ আরো নিচে নামতে পারে বলে ধারণা করছেন আবহাওয়া পর্যবেক্ষকরা।
হঠাৎ জেঁকে বসা তীব্র শীতে দুর্ভোগে পড়েছে নানা বয়স ও শ্রেণি-পেশার মানুষ। বিশেষ করে ছিন্নমূল মানুষ পড়েছে বিপাকে। প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ের অভাবে খড়কুটো জ্বালিয়ে সাময়িকভাবে তারা ঠান্ডা তাড়িয়ে উষ্ণতা খোঁজার চেষ্টা করছে।
রাজশাহী আবহাওয়া কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আশরাফুল আলম জানান, শুক্রবার সকাল ৬টায় এখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সঙ্গে বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৭ ভাগ। তিনি বলেন, পৌষ মাসের শেষ দিন ছিল শুক্রবার। মাঘ মাসে এখানকার তাপমাত্রা আরো নিচে নামতে পারে।
সূত্র জানিয়েছে সারা দেশে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। আগামী কয়েকদিন কুয়াশার ঘনত্ব আরো বাড়ার সম্ভাবনা আছে।
এদিকে কনকনে ঠান্ডায় বিপাকে পড়েছে নিম্ন আয় ও ছিন্নমূল মানুষ। প্রয়োজনীয় শীতবস্ত্রের অভাবে এসব মানুষ অনেকটাই কাতর হয়ে পড়েছে। শীত নিবারণের জন্য কম দামে শীতবস্ত্র কিনতে তারা হুমড়ি খেয়ে পড়ছে ফুটপাতের দোকানগুলোয়। গরম কাপড় না পাওয়ায় শীতে আক্রান্ত হয়ে ছিন্নমূল অনেকে অসুস্থ হয়েও পড়ছে। ফলে বাড়ছে শীতজনিত রোগের মাত্রাও। সন্ধ্যার পর ছিন্নমূল মানুষগুলোকে পথের ধারে খড়-কুটোয় আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করতে দেখা গেছে।
এদিকে শীত যত বাড়ছে, সাধারণ মানুষের ভোগান্তি ততই বাড়ছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের আমিরুল ইসলাম আমু বলেন, ‘মঙ্গলবারের বৃষ্টির পর থেকে শীত আরো বেশি পড়েছে। কিন্তু এই শীত তাড়ানোর কোনো কাপড় আমাদের বাড়িতে নেই।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৪-০১-১৭
হঠাৎ জেঁকে বসা তীব্র শীতে দুর্ভোগে পড়েছে নানা বয়স ও শ্রেণি-পেশার মানুষ। বিশেষ করে ছিন্নমূল মানুষ পড়েছে বিপাকে। প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ের অভাবে খড়কুটো জ্বালিয়ে সাময়িকভাবে তারা ঠান্ডা তাড়িয়ে উষ্ণতা খোঁজার চেষ্টা করছে।
রাজশাহী আবহাওয়া কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আশরাফুল আলম জানান, শুক্রবার সকাল ৬টায় এখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সঙ্গে বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৭ ভাগ। তিনি বলেন, পৌষ মাসের শেষ দিন ছিল শুক্রবার। মাঘ মাসে এখানকার তাপমাত্রা আরো নিচে নামতে পারে।
সূত্র জানিয়েছে সারা দেশে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। আগামী কয়েকদিন কুয়াশার ঘনত্ব আরো বাড়ার সম্ভাবনা আছে।
এদিকে কনকনে ঠান্ডায় বিপাকে পড়েছে নিম্ন আয় ও ছিন্নমূল মানুষ। প্রয়োজনীয় শীতবস্ত্রের অভাবে এসব মানুষ অনেকটাই কাতর হয়ে পড়েছে। শীত নিবারণের জন্য কম দামে শীতবস্ত্র কিনতে তারা হুমড়ি খেয়ে পড়ছে ফুটপাতের দোকানগুলোয়। গরম কাপড় না পাওয়ায় শীতে আক্রান্ত হয়ে ছিন্নমূল অনেকে অসুস্থ হয়েও পড়ছে। ফলে বাড়ছে শীতজনিত রোগের মাত্রাও। সন্ধ্যার পর ছিন্নমূল মানুষগুলোকে পথের ধারে খড়-কুটোয় আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করতে দেখা গেছে।
এদিকে শীত যত বাড়ছে, সাধারণ মানুষের ভোগান্তি ততই বাড়ছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের আমিরুল ইসলাম আমু বলেন, ‘মঙ্গলবারের বৃষ্টির পর থেকে শীত আরো বেশি পড়েছে। কিন্তু এই শীত তাড়ানোর কোনো কাপড় আমাদের বাড়িতে নেই।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৪-০১-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2jJ9ldT
January 14, 2017 at 09:42PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন