ঢাকা, ০৭ জুলাই- বাংলাদেশ ক্রিকেটের ভক্ত এদেশের কোটি কোটি মানুষ, তাইতো ক্রিকেটের যে কোন বিষয়কে অনেক বড় করে দেখে ভক্তরা। সেই ক্রিকেটভক্ত ও ক্রিকেটারদের জন্য এবার থাকছে বড় সুসংবাদ। টেস্ট ও ওয়ানডে ঘিরে নতুন যে পরিকল্পনা করছে আইসিসি, তাতে বাংলাদেশকে নিয়মিত ম্যাচ দেয়ার নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে। আইসিসির সভা থেকে ফিরে সাংবাদিকদের এসব কথা জানিয়েছেন বিসিবির সিইও নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন। প্রত্যেক দলই চায় তাদের চেয়ে শক্তিশালী দলের সঙ্গে খেলতে। এ বিষয়টি নিশ্চিত করতে আইসিসি কাজ করছে। প্রতিটি দেশের বোর্ড আইসিসির সঙ্গে মিলে কাজ করছে। পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাবনাটা আমাদের দেয়া হবে। তারপর এটা নিয়ে কথা বলবো। আপাতত এটা আলোচনার পর্যায়ে আছে। এরই মধ্যে আমরা যে নিশ্চয়তা পেয়েছি, সেটা হলো প্রতিটি দলের ম্যাচসংখ্যা সমান হবে। বলেন সুজন। প্রস্তাব অনুযায়ী, চার বছরে প্রতিটি দেশ কমপক্ষে ১২টি টেস্ট সিরিজ খেলবে। প্রতিটি সিরিজে কমপক্ষে দুটি করে ম্যাচ থাকবে। ছয়টি হবে দেশে বাকি ছয়টি বিদেশে। চার বছরে ১২টি টেস্ট সিরিজ খেলা অসম্ভব কিছু নয়। ২০১১-১৫ সাল পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া ১২টি সিরিজ খেলেছে, ইংল্যান্ড খেলেছে ১৩টি, ভারত ১২টি, সাউথ আফ্রিকা ১২টি, নিউজিল্যান্ড ১৬টি, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩টি, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা ১৪টি করে, বাংলাদেশ ৯টি, জিম্বাবুয়ে ১০টি। বড় দলের সঙ্গে খেলার সুযোগ অন্য দলের মতোই পাওয়া যাবে কিনা; তার নিশ্চয়তা চাইছে বিসিবি। প্রধান নির্বাহী এ ব্যাপারে বলেন, আমাদের যেটা আশ্বস্ত করা হয়েছে, সেটা হলো নিয়মিত খেলা হবে। আগে দেখা যেতো দীর্ঘ বিরতি পড়ে যেত, সেটা হবে না। নিয়মিত খেলা হবে, এ রকম আশ্বাস দেয়া হয়েছে। আমাদের যে বিষয়ে নিশ্চয়তা নিতে হবে, সেটা হলো সবার সঙ্গে যাতে খেলা থাকে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের ভক্ত এদেশের কোটি কোটি মানুষ, তাইতো ক্রিকেটের যে কোন বিষয়কে অনেক বড় করে দেখে ভক্তরা। সেই ক্রিকেটভক্ত ও ক্রিকেটারদের জন্য এবার থাকছে বড় সুসংবাদ। টেস্ট ও ওয়ানডে ঘিরে নতুন যে পরিকল্পনা করছে আইসিসি, তাতে বাংলাদেশকে নিয়মিত ম্যাচ দেয়ার নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে। আইসিসির সভা থেকে ফিরে সাংবাদিকদের এসব কথা জানিয়েছেন বিসিবির সিইও নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন। প্রত্যেক দলই চায় তাদের চেয়ে শক্তিশালী দলের সঙ্গে খেলতে। এ বিষয়টি নিশ্চিত করতে আইসিসি কাজ করছে। প্রতিটি দেশের বোর্ড আইসিসির সঙ্গে মিলে কাজ করছে। পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাবনাটা আমাদের দেয়া হবে। তারপর এটা নিয়ে কথা বলবো। আপাতত এটা আলোচনার পর্যায়ে আছে। এরই মধ্যে আমরা যে নিশ্চয়তা পেয়েছি, সেটা হলো প্রতিটি দলের ম্যাচসংখ্যা সমান হবে। বলেন সুজন। প্রস্তাব অনুযায়ী, চার বছরে প্রতিটি দেশ কমপক্ষে ১২টি টেস্ট সিরিজ খেলবে। প্রতিটি সিরিজে কমপক্ষে দুটি করে ম্যাচ থাকবে। ছয়টি হবে দেশে বাকি ছয়টি বিদেশে। চার বছরে ১২টি টেস্ট সিরিজ খেলা অসম্ভব কিছু নয়। ২০১১-১৫ সাল পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া ১২টি সিরিজ খেলেছে, ইংল্যান্ড খেলেছে ১৩টি, ভারত ১২টি, সাউথ আফ্রিকা ১২টি, নিউজিল্যান্ড ১৬টি, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩টি, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা ১৪টি করে, বাংলাদেশ ৯টি, জিম্বাবুয়ে ১০টি। বড় দলের সঙ্গে খেলার সুযোগ অন্য দলের মতোই পাওয়া যাবে কিনা; তার নিশ্চয়তা চাইছে বিসিবি। প্রধান নির্বাহী এ ব্যাপারে বলেন, আমাদের যেটা আশ্বস্ত করা হয়েছে, সেটা হলো নিয়মিত খেলা হবে। আগে দেখা যেতো দীর্ঘ বিরতি পড়ে যেত, সেটা হবে না। নিয়মিত খেলা হবে, এ রকম আশ্বাস দেয়া হয়েছে। আমাদের যে বিষয়ে নিশ্চয়তা নিতে হবে, সেটা হলো সবার সঙ্গে যাতে খেলা থাকে।



from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://ift.tt/2uxciVe
July 07, 2017 at 07:29PM

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
Top