নিউ ইয়র্ক, ০১ জুলাই- দীর্ঘ বারো দিনেও সন্ধান পাওয়া যায়নি নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ডওয়াইড ট্রাভেল সার্ভিসেসের কর্ণধার নাজমুল হুদার। হাজারো যাত্রীর বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করে গা ঢাকা দিয়ে কোন অজ্ঞাত স্থান থেকে তিনি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় এসএমএস পাঠাচ্ছেন। যদিও সেসব এসএমএস-এর বার্তার যথার্থতা নিয়েও সন্দেহ দেখা দিয়েছে। এগুলো কি তিনিই পাঠাচ্ছেন না তার নামে অন্য কেউ পাঠাচ্ছে এ প্রশ্ন উঠেছে। নাজমুল হুদাই যদি পাঠান তাহলে প্রশ্ন, তিনি কোথা থেকে পাঠাচ্ছেন? নিউইয়র্ক থেকে নাকি অন্য কোথাও থেকে। কমিউনিটিতে এসব প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। ইতোমধ্যে নাজমুল হুদার বিরুদ্ধে একাধিক প্রতারণার মামলা হয়েছে। পুলিশের বরাতে প্রতারণার শিকার ভুক্তভোগীরা বলেছেন, পুলিশ তাদের জানিয়েছে প্রতারক নাজমুল হুদা যুক্তরাষ্ট্রেই অবস্থান করছেন। তিনি যে মোবাইল নম্বর থেকে বিভিন্ন জনের সাথে এসএসএম-এর মাধ্যমে যোগাযোগ করছেন সেটি এ দেশেই ব্যবহৃত হচ্ছে। পুলিশের সাথে দেখা করে ভুক্তভোগীদের কেউ কেউ আজকালকে জানিয়েছেন, নাজমুল হুদা পুরনো প্রতারক। তার পায়ে চিপস লাগানো আছে। সে পুলিশের হাত থেকে কোনোভাবেই পালিয়ে বাঁচতে পারবে না। তারা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে গোয়েন্দা সংস্থা নাজমুল হুদার ওপর নজরদারি করছে বলেও পুলিশ তাদের জানিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ সংগঠন চট্টগ্রাম সমিতির সভাপতি আবদুল হাই জিয়া বলেন, স্ত্রী-মেয়ে নিয়ে ৩০ জুলাই তার বাংলাদেশে যাওয়ার কথা। তিনি ওয়ার্ল্ডওয়াইড ট্রাভেল থেকে তিনটি টিকিট কিনেছিলেন। পরে দেখেন টিকিটগুলো ভুয়া। আবদুল হাই জিয়া বলেন, আমি নাজমুল হুদাকে টেলিফোন করে না পেয়ে তার মোবাইল নম্বরে টেক্সট করি। ফিরতি টেক্সটে নাজমুল হুদা বলেন, এক সপ্তাহের মধ্যে আপনার টিকিটের মূল্য ফেরত দিয়ে দেব। যথাসময়ে অর্থ ফেরত না পেয়ে আবদুল হাই জিয়া সাটফিন আদালতে মামলা করেছেন। সেই মামলার তদন্তে নর্দান বুলেভার্ডের প্রিসিঙ্কট থেকে তাকে ডেকে পাঠানো হয়। সেখানে গিয়ে আরো কয়েকজন প্রতারণার শিকার ভুক্তভোগীকে দেখতে পান তিনি। জিয়া বলেন, পুলিশ ও এফবিআই তাকে বড় স্ক্রিনে নাজমুল হুদার বেশ কিছু ছবি দেখায়। এসময় উপস্থিত ভুক্তভোগীরা নাজমুল হুদাকে সনাক্ত করেন। চট্টগ্রাম সমিতির প্রেসিডেন্ট বলেন, নাজমুল হুদাকে আমি ৮৮ সাল থেকে চিনি। আমি দেখলাম, পুলিশ আমাদের সাম্প্রতিক সময়ের ছবি ছাড়াও বেশ কয়েক বছর আগের ছবিও দেখাচ্ছে। তিনি বলেন, পুলিশ আমাকে জানিয়েছে যে নাজমুল হুদাকে তারা বহুদিন ধরেই নজরদারিতে রেখেছেন। জিয়া বলেন, আমি একশ ভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলছি, আগের অপরাধের জেরে নাজমুল হুদার পায়ে চিপস লাগানো আছে। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ট্রাভেলের মালিক নাজমুল হুদার গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের মতলব উপজেলায়। তিনি সদ্য প্রয়াত বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক সংস্থাপন প্রতিমন্ত্রী নূরুল হুদার ভাই। নাজমুল হুদার ওয়ার্ল্ডওয়াইড ট্রাভেল ছিল বাংলাদেশ বিমানের ঢাকা-নিউইয়র্ক রুটের একমাত্র এজেন্ট। এই রুটটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার জন্য নাজমুল হুদাকেই দায়ী করেন প্রবাসীরা। প্রতিমন্ত্রী ভাইয়ের প্রভাব খাটিয়ে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারের মাধ্যমে তিনি কৌশলে বিমানের টিকেট অবিক্রিত রেখে বিমানকে অব্যাহত লোকসানের মুখে ফেলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। আনডক্যুমেন্টেড প্রবাসীদের বৈধ করার নামে ইমিগ্রেশনের ভুয়া কাগজপত্র তৈরি এবং তাদের কাছ থেকে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এফবিআই গ্রেপ্তার করেছিল নাজমুল হুদাকে। এফবিআইর মামলায় তিনি আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন। চার বছর আগে, মৃত এক নারীর তথ্য নিয়ে তার ক্রেডিট কার্ড থেকে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেয়ার ঘটনায়ও নাজমুল হুদা গ্রেফতার হয়েছিলেন বলে জানা গেছে। মৃত ওই নারী জীবিত থাকার সময় ওয়ার্ল্ডওয়াইড ট্রাভেল থেকে টিকিট কিনেছিলেন। সেসময় তার সব তথ্য রেখে দেন নাজমুল হুদা। পরে যখন জানতে পারেন ওই নারী মারা গেছেন তখন তার সব তথ্য জাল করে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেন তিনি। এদিকে, ওয়ার্ল্ডওয়াইড ট্রাভেলের বিভিন্ন অফিসে প্রতিদিন ভুক্তভোগীরা ভিড় করছেন। তাদের কেউ কেউ নাজমুল হুদার স্ট্যাটেন আইল্যান্ডের বাড়িতে গিয়েও হানা দিয়েছেন। কিন্তু লাটোওরেট লেনের সে বাড়ি ফাঁকা। সেখানে কাউকে পাওয়া যায়নি। নাজমুল হুদার নামে বিভিন্ন জনের কাছে আসা এসএমএস-এ শত শত যাত্রীর ভোগান্তিকে তুচ্ছ করে দিয়ে বলা হয়েছে, যাত্রীর সংখ্যা এত বেশি হতে পারে না। ৩০-৪০ জনের টিকিট নিয়ে সমস্যা হয়েছে। তবে এই একটিই নয়, বিভিন্ন পত্রিকায় বিভিন্ন ধরনের বক্তব্য দিয়ে তিনি সার্বিক পরিস্থিতিকে বিভ্রান্তিকর করে তুলেছেন। কোথাও তিনি বলেছেন, যে সব টিকিট নিয়ে সমস্যা হয়েছে, সে সমস্যা মিটিয়ে ফেলা হবে। টিকিটের দাম ফেরত দেয়া হবে। আবার বলেছেন, জুলাই-আগস্টে যারা যাচ্ছেন তাদের ব্যাপারে কোন ঝামেলা নেই। তারা নিশ্চিন্তেই যেতে পারবেন। আবার দুএকটি পত্রিকাকে বলেছেন, লোকসানের বোঝা টানতে না পেরে তিনি প্রতিষ্ঠানটিকে ব্যাংক্রাপ্ট ঘোষণা করেছেন। কোন কোন পত্রিকা প্রতারণার শিকার যাত্রীদের আশ্বস্ত করে খবর ছেপেছে যে, যারা টিকিট বিভ্রাট-এর শিকার হয়েছেন তাদের সাথে সমঝোতার উদ্যোগ নিয়েছে ওয়ার্ল্ডওয়াইড ট্রাভেল। নাজমুল হুদার ঘনিষ্ঠজনেরা সংশ্লিষ্টদের সাথে যোগাযোগ শুরু করেছেন। হাসপাতালের চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরে নাজমুল হুদা নিজেই ব্যক্তিগতভাবে সবার সাথে যোগাযোগ করবেন বলেও খবরে উল্লেখ করা হয়। একটি পত্রিকায় দিনক্ষণ উল্লেখ করে বলা হয়, ওই দিন থেকে নাজমুল হুদা অফিস করবেন। কিন্তু সে সময় সীমা অনেক আগেই পার হয়ে গেছে। নাজমুল হুদার কোন হদিস নেই। তার ঘনিষ্ঠজনেরা কারো সাথেই যোগাযোগ করেনি। একটি পত্রিকায় একটি ফোন নম্বর ও এক ব্যক্তির নাম দিয়ে তার সঙ্গে যোগাযোগ করার যে পরামর্শ দেয়া হয়েছিল সেই নম্বরের ফোনটিও দিনের বেশিরভাগ সময় বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। ফোনটি সরাসরি মেসেজ-এ চলে যায়। সব মিলিয়ে টিকিট প্রতারণার শিকার যাত্রীরা এখন প্রচন্ড হতাশার মধ্যে পড়েছেন। পত্রিকায় এই ধরনের খবর ও বক্তব্য দিয়ে তাদের সাথে প্রতারণাকে পাকা-পোক্ত করা হচ্ছে বলেও ভুক্তভোগীরা মনে করছেন। বারো দিন পার হয়ে গেলেও তারা ওয়ার্ল্ডওয়াইডের পক্ষ থেকে তাদের সদিচ্ছার কোন আভাস পাননি। কোন আশার আলো তারা দেখতে পাচ্ছেন না। এদিকে প্রতারিত যাত্রীরা জানাচ্ছেন, ওয়ার্ল্ডওয়াইড থেকে কেনা তাদের জুলাই-আগস্ট মাসের টিকিটেরও কোন হদিস নেই। সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইন্সগুলোতে যোগাযোগ করে তারা জানতে পেরেছেন, তাদের নামে কোন বুকিং-ই নেই। নিউইয়র্কের অন্যতম বৃহৎ বাংলাদেশি ট্রাভেল এজেন্সি ডিজিটাল ওয়ান লিমিটেডের স্বত্ত্বাধিকারী বেলায়েত হোসেন বলেন, আমরা চাই প্রত্যেক ক্রেতা তাদের অর্থ ফেরত পাক। কিন্তু দুয়েক দিনের মধ্যেই অর্থ ফেরত পেয়ে যাবেন বলে যারা খবর রটাচ্ছেন তারা জানেন না যে এটা পূর্ব পরিকল্পিত একটা জালিয়াতি ঘটনা। এটা যাত্রীদের সাথে শতভাগ প্রতারণা ছাড়া আর কিছুই নয়। কেননা, জানুয়ারি মাসে বিশেষ প্যাকেজের ঘোষণা দিয়ে কম মূল্যে টিকিট বিক্রি করেছিল ওয়ার্ল্ডওয়াইড। অথচ আমরা জানি, সে সময় কোনো এয়ারলাইন্স থেকেই বিশেষ প্যাকেজ বা মূল্য ছাড় ছিল না। বাংলাদেশ সোসাইটির সিনিয়র সহসভাপতি আবদুর রহীম হাওলাদার ফোন করে বলেছেন, ওয়ার্ল্ডওয়াইড ট্রাভেলের পক্ষ থেকে শত শত মানুষকে প্রতারণার ঘটনা দু:খজনক। এ ঘটনায় তিনি মর্মাহত। রহীম হাওলাদার বলেন, আমি নাজমুল হুদার সন্ধান করে ব্যর্থ হয়েছি। তবে আমি বলব, আমরা বিষয়টি নিয়ে মধ্যস্থতা করতে চাই। তিনি বলেন, আমরা নাজমুল হুদাকে সোসাইটির সাথে যোগাযোগের আহ্বান জানাচ্ছি। অন্যথায় বাংলাদেশ সোসাইটি সাংগঠনিকভাবে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। গতকাল বৃহষ্পতিবার রাতে এই রিপোর্ট লেখার সময় পর্যন্তও যাত্রীরা তাদের অভিযোগ নিয়ে আজকাল কার্যালয়ে আসছেন, তারা হলেন মো: আবদুস শহীদ আজাদ, সেলিনা শাহনাজ চৌধুরী, তাহমীদ আনাম আজাদ, তানজিম আনাম আজাদ, সারাহ্ জান্নাত তাহমিনা, মো: আনোয়ার হাবিব খুরশেদ, আইরিন পারভীন, ইরাম লাবিব, ইবতিদ খুরশেদ, তাহের তৌহিদ, শামীম আরা চৌধুরী, সাফিয়েল তৌহিদ, মো: সাইফুল ইসলাম মোড়ল, নাজমা আফরোজ, আলিপ অয়ন, আবির অভি, নুরজাহান বেগম, যুবেদা বেগম, মাহমুদা বেগম, মোহাম্মদ সাঈদ, ফতিমা সাঈদ, ইশতাক সাঈদ, মো: কামরুজ্জামান, ইয়াসমিন ফারজানা, ইয়াসিন আরাফাত, মতিউল ইসলাম টিপু, তানিয়া আক্তার তানি, তাসমিয়া তুলি, তাসনোভা তুহি, তাইসির তুনান, মোহাম্মদ শ্যামল, সৈয়দা আসমা সুলতানা, রুবাইসা শ্যামল জেসিকা, তাজওয়ার শ্যামল জিম, আরহাম শ্যামল ইসরাক, রায়হানা কবীর, মেহনাজ ইসলাম খান, আবুল কালাম আজাদ, জয়নাব বেগম, ফারজানা ফাতেমা, আবদুল্লাহ ওয়াসি, আমিনা মায়সারা আশরাফ, সাবেরা বেগম, আতাউর রহমান, মো: আবদুল কাদের, আইরিন বেগম, আনিকা তাহমিন, আদরিনা তাসনিম, জুবায়ের আহমেদ, মো: মনিরুজ্জামান, তাহমিনা চৌধুরী, মো: মহিন চৌধুরী, মাইশা মমতাজ, মোহাম্মদ মফিজুর রহমান, জাহানারা বেগম, মোহাম্মদ মোফফাজল হোসেন, মমতাজ বেগম, গোলাম এম শহিদুল্লাহ্, সৈয়দ ই আলম, শামীমা নাসরিন, মাহিন আলম, আহসাফ আলম, মো: শাহবুদ্দিন, মখিইভা জারিন, শাফায়াত জামিল, নাসরিন সুলতানা জাহান, জসিম উদ্দিন, শরিফ মামুন, আজিজুর রহমান, মাহমুদুর রহমান, মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, মারিয়াম আক্তার, বিজনী সেন, রবীন্দ্র দাস, মনোরঞ্জন দেবনাথ, স্বপন দেবনাথ, সেতু দেবনাথ, ফয়সাল আহমদ, নাদিয়া জামান, মাহির আহমদ, সেহাল আহমদ, রেহান আহমদ, তানিসা আহমদ, মালিক জাবিন, আতিফ, আনিয়া, মো: জালাল হোসেন, কাজী হোসেন, কাজী ফেরদৌসী আহমদ, কাজী মাঈসা আহমদ, আহমদ সাইকা কাজী, আহমদ, সাইরা কাজী, ইসলাম খান, জুলফা খানম, মালিহা খান, নাবিদ খান, নাহিয়ান খান, সামিয়া খান, মোহাম্মদ হোসেন, তৌহিদ, মো: জামান, মো: মাসুদুর রহমান, সামিউল হোসেন, জাহানারা বেগম, মো: হারুন রশিদ, নুর বানু, লায়লা বেগম, মোল্লা নওশাদ, মুন্নি শামসাদ, মোল্লা মুন্তাহির, মোল্লা মুস্তাহির, বিশ্বজিৎ কর্মকার, আফতাব খান, বিপ্লব কে রায়, সান্তনা রায়, থরনিম রায়, ক্রিস রায়, টুম্পা সাহা, ঋত্তিকা পাল, মন্ডল সরকার, সীমা আর মন্ডল, সুমিত কে মন্ডল, সারা চাদ মন্ডল, শংকর পি মন্ডল, মোহাম্মদ মোজাফফর হোসেন, শিল্পী সুলতানা, আমীনা হোসেন স্মৃতি, তাহানা তাসিন হোসেন, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, প্রিয় লাল মন্ডল, মিন্টু রানী মন্ডল, সৌরভ কুমার মন্ডল, মোজাফফর, রহিম, বেগম মমতাজ, গোলাম মো: শহিদুল্লাহ্, ফয়সাল আহমদ, সেন লক্ষী, মো: এমদাদুল হক, শামীমা ইয়াসমীন, আয়ন হাসান, কনক বড়য়া, শাহরিয়ার ফিজু, মজিবুর রহমান, তাহমিনা ইসলাম, তারিফ খান, জারা খান, ইনায়া খান, আবুল কাশেম, খালেদা বেগম, মোছাম্মৎ সালমা আক্তার, সিনদিদ রহমান হৃদ, মো. ইমদাদুল হক, শামীমা ইয়াসমীন, আয়ান হাসান, মোরশেদ হোসেন, সাদিয়া হোসেন, ইমতিয়াজ হোসেন, রোকশানায়া বেগম, মো: আদিল হোসেন, ফারজানা এফ নিপা, মো: অর্ণব হোসেন, আফশিনা অর্নিতা, বেগম সাহিদা, গোহার খান, আয়াদ খান, সুধীর চন্দ্র বর্মন, জয়ত্রীময় বর্মন, পারুল রানী বর্মন, জুথি রানী বর্মন, মো: সোহেল রানা, নওশাদ এইচ মোল্লা, শামশেদ কে মুন্নি, মুনতাহির মোল্লা, মুস্তাহির মোল্লা, সৈয়দ অহিদ আহমেদ, কাফি খান, তাহরিমা খান, মাহদি খান, মাদিহা খান, মাহবুবুল লতিফ, খালেদা মাহবুব, সোমা বেগম, মাহাম্মদ সুল্লাহ, ফেরদৌসী বেগম, হারুন উর রশীদ, সাঈদ আনোয়ার, খাদিজা তুন কোবরা প্রমুখ। আর/১২:১৪/০১ জুলাই
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://ift.tt/2svtoQO
July 01, 2017 at 06:44AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন