শুক্রবার দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ আশেপাশের এলাকায় ব্যাপক ঝড় ও শিলাবৃষ্টির পর শনিবার ভোররাতে আবারও ঝড় বৃষ্টি হয়েছে। রাতের ওই ঝড় বৃষ্টির সময় শিবগঞ্জে বজ্রপাতে এক গৃহবধু নিহত হয়েছে। নিহত গৃহবধুর নাম সখিনা বেগম (৩৭)। সে শিবগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নাধীন কয়লার দিয়াড় গ্রামের সাইদুল ইসলামের স্ত্রী।
শ্যামপুর ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলম জানান, শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে ঝড় বৃষ্টি দেখে আঙ্গিনা থেকে খড়ি ঘরে তুলার জন্য বের হলে বজ্রপাতে তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন।
এব্যাপারে শিবগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আরিফুল ইসলাম জানান, বজ্রপাতে নিহত গৃহবধূর মৃত্যু সংবাদ পাওয়া গেছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের মাধ্যমে তিগ্রস্থ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে।
এদিকে, শুক্রবার দুপুরের হটাৎকরে শুরু হয় প্রচন্ড ঝড়। ঝড়ে বেশ কিছু গাছের ডালাপালা ভেঙ্গে পড়ে। সেই সঙ্গে ঝরে পরে ছোট ছোট আমের গুটি। ঝড়ের পর সামান্য বৃষ্টিও হয়েছে। তবে বৃষ্টির সঙ্গে শিবগঞ্জ এলাকায় শিলা পড়ার ঘটনা ঘটেছে। হটাৎ ঝড়ের পর বৃষ্টি জনজীবনে প্রশান্তি আনে।
অন্যদিকে, শনিবার ভোররাতে আবাও ঝড় বৃষ্টি শুরু হয়। বিভিন্ন এলাকার মানুষ জানিয়েছে রাতের ঝড়ে গতিছিল ব্যাপক। একধরণের ব্যাপক শব্দে ঝড় প্রবাহিত হচ্ছিল।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মঞ্জরুল হুদা জানান, জেলার দুয়েকটি স্থানে সামান্য শীল পড়েছে, তবে তা তির কারণ হবে না। বৃষ্টিপাত বেশি না হলেও আমগাছগুলো থেকে ধুলাবালি ধুয়ে মুছে গেছে। এতে আম যেমন পরিষ্কার হয়েছে তেমনি আমের গোড়াও শক্ত হতে সহায়তা করেছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ৩১-০৩-১৮
শ্যামপুর ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলম জানান, শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে ঝড় বৃষ্টি দেখে আঙ্গিনা থেকে খড়ি ঘরে তুলার জন্য বের হলে বজ্রপাতে তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন।
এব্যাপারে শিবগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আরিফুল ইসলাম জানান, বজ্রপাতে নিহত গৃহবধূর মৃত্যু সংবাদ পাওয়া গেছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের মাধ্যমে তিগ্রস্থ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে।
এদিকে, শুক্রবার দুপুরের হটাৎকরে শুরু হয় প্রচন্ড ঝড়। ঝড়ে বেশ কিছু গাছের ডালাপালা ভেঙ্গে পড়ে। সেই সঙ্গে ঝরে পরে ছোট ছোট আমের গুটি। ঝড়ের পর সামান্য বৃষ্টিও হয়েছে। তবে বৃষ্টির সঙ্গে শিবগঞ্জ এলাকায় শিলা পড়ার ঘটনা ঘটেছে। হটাৎ ঝড়ের পর বৃষ্টি জনজীবনে প্রশান্তি আনে।
অন্যদিকে, শনিবার ভোররাতে আবাও ঝড় বৃষ্টি শুরু হয়। বিভিন্ন এলাকার মানুষ জানিয়েছে রাতের ঝড়ে গতিছিল ব্যাপক। একধরণের ব্যাপক শব্দে ঝড় প্রবাহিত হচ্ছিল।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মঞ্জরুল হুদা জানান, জেলার দুয়েকটি স্থানে সামান্য শীল পড়েছে, তবে তা তির কারণ হবে না। বৃষ্টিপাত বেশি না হলেও আমগাছগুলো থেকে ধুলাবালি ধুয়ে মুছে গেছে। এতে আম যেমন পরিষ্কার হয়েছে তেমনি আমের গোড়াও শক্ত হতে সহায়তা করেছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ৩১-০৩-১৮
from Chapainawabganjnews https://ift.tt/2E8vmN7
March 31, 2018 at 03:14PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন