ঢাকা, ১৫ জুন- ছোটবেলায় গ্রামের বাড়ি কুমিল্লাতে ঈদ করতাম। ঈদের আগের দিন চাঁদ রাতগুলো অনেক মজা করে কাটতো। আমার মনে হয় ঈদের চেয়ে চাঁদ রাতেই বেশি আনন্দ হয়। এটা হয় তো দাদুর বাড়ির মজা। আমরা দাদুর বাড়িতেই একান্নাবর্তী পরিবারের বড় হয়েছি। সবাই এক সাথে হেসে খেলে বড় হওয়া। সবাই এক সাথে খোলা মাঠে চাঁদ দেখতে যেতাম। রাতে মেহেদী দিয়ে সবাই মিলে হাত রাঙাতাম। এভাবেই আবেগঘন ঈদ অনুভূতি শোনাচ্ছিলেন ঈশানা। ঈশানা বলতেই থাকলেন, ঈদে ঢাকা থেকে আপু আসতো। ঈদের শপিং আমি করতাম না। আপু, আব্বু, আম্মু করতো। একবার ঈদে সব কেনা কাটা শেষ হয়েছে। আমি হাত ভরে চুরি পরতে পছন্দ করতাম। এবার ঈদে চুরি কেনা হয়নি। তাই আমার ভীষণ মন খারাপ। হঠাৎ দেখি রাতের বেলা আম্মু আমার জন্য চুরি কিনে এনেছিলেন। কতটা খুশি হয়েছিলাম সেই মুহূর্তে। ছোট ছোট বিষয়গুলো, টুকরো টুকরো আনন্দ হয়ে মনের ভেতর গেঁথে থাকে সারা জীবন। ঈশানা আরও বলেন, আমি খুব অল্পতেই খুশি হই সব সময়। এখনও ঈদের দিন আম্মুর হাতের পায়েস না খেলে ঈদ পূর্ণ হয় না। এবার ঈদের দিনটা পরিবারের সঙ্গে ও বন্ধু বান্ধবদের সঙ্গে কাটবে। একটা খুব সুন্দর ঈদের পোশাক উপহার পেয়েছি। কে দিয়েছে এই উপহার? ঈশানা বলতে নারাজ। বললেন, ঈদ উপহারটি কে দিয়েছে বলব না, টপ সিক্রেট। ঈদের নাটকেও অভিনয় করেছি অনেকগুলো। সব মিলিয়ে জমবে এবারের ঈদ। সূত্র: জাগোনিউজ২৪ আর/১০:১৪/১৫ জুন
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/2JFpoe6
June 16, 2018 at 04:12AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন