ইসলামাবাদ, ২৮ এপ্রিল - মারকুটে ব্যাটিংয়ের কারণে তার নামই ছিল বুম বুম আফ্রিদি। প্রায় ৪০০ ম্যাচের ওয়ানডে ক্যারিয়ারের স্ট্রাইকরেট ১১৭ এবং ৯৯ ম্যাচের টি-টোয়েন্টিতে তার রান তোলার হার প্রতি একশ বলে ১৫০! অবশ্য টেস্ট ক্যারিয়ার বড় না হলেও ২৭ ম্যাচে খেলেছেন ৮৬.৯৭ স্ট্রাইকরেটে। শহীদ আফ্রিদির নাম উঠলেই যে কারো মাথায় সবার আগে আসে ধুন্ধুমার ব্যাটিং ও লেগস্পিন বোলিং। টেস্ট ক্রিকেটের যে ধৈর্য্যের পরীক্ষা- তার সঙ্গে ঠিক খাপ খায় না আফ্রিদির খ্যাপাটে চরিত্র। তবু পাকিস্তানের সাবেক পেসার শোয়েব আখতার মনে করেন টেস্টেই বেশি ভাল ছিলেন আফ্রিদি। ১৯৯৮ সালে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর এই ফরম্যাটে আফ্রিদির সবশেষ ম্যাচটি ছিল ২০১০ সালে। মাঝে ১২ বছর কেটে গেলেও আফ্রিদি খেলেছেন মাত্র ২৭টি টেস্ট। ব্যাট হাতে ৫ সেঞ্চুরি ও ৮ ফিফটিতে করেছেন ১৭১৬ রান এবং বল হাতে শিকার ৪৮ উইকেট। ক্যারিয়ারের মাত্র দ্বিতীয় টেস্টেই খেলেছিলেন ১৪১ রানের ইনিংস, ভারতের বিপক্ষে। একই প্রতিপক্ষের সঙ্গে ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ১৫৬ রানের ইনিংস খেলেছিলেন ২০০৬ সালে। তাও মাত্র ১২৮ বল মোকাবিলায়। এসব ইনিংসের উদাহরণ টেনেই আফ্রিদিকে ওয়ানডের চেয়ে ভালো টেস্ট ক্রিকেটার হিসেবে মানছেন শোয়েব আখতার। তিনি বলেন, আমি সবসময়ই বলে এসেছি ওয়ানডের তুলনায় টেস্টেই বেশি ভাল ছিল আফ্রিদি। একইসঙ্গে সবসময় বিশ্বাস করতাম ব্যাটিংয়ের আফ্রিদির বোলিংটাই বেশি শক্তিশালি। শোয়েবের সঙ্গে একই সুরে কথা বলেছেন পাকিস্তানের সাবেক উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান রশিদ লতিফ। তিনি বলেন, আগেভাগেই টেস্ট ক্রিকেট ছেড়ে দেয়া ঠিক হয়নি আফ্রিদির। টেস্টে তো সে খুব খারাপ ছিল না। আমরা সবসময় তাকে বলেছি টেস্ট ছেড়ো না। কিন্তু সে নিজে সবসময় সাদা বলের ক্রিকেট খেলতে চাইত। সূত্র : জাগো নিউজ এন এইচ, ২৮ এপ্রিল



from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/2xeGzOB
April 28, 2020 at 05:36AM
28 Apr 2020

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

:) :)) ;(( :-) =)) ;( ;-( :d :-d @-) :p :o :>) (o) [-( :-? (p) :-s (m) 8-) :-t :-b b-( :-# =p~ $-) (b) (f) x-) (k) (h) (c) cheer
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.

 
Top