গেল ৫ মাস ধরে বেতন বন্ধ থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ পৌরসভার ৩৮জন কর্মকর্তা-কর্মচারী পরিবার পরিজন নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। বেতন না পাওয়ায় তারা মানবেতর জীবন যাপন করছেন। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ পৌরসভার আর্থিক সংকটের কারণে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
পৌরসভা সূত্র জানিয়েছে, গত আগষ্ট মাস থেকে পৌরসভার ৩৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী পুরোপুরি ও ১ শ ২০ জন কর্মচারী আংশিক বেতন থেকে বঞ্ছিত রয়েছেন। বেতন না পেয়ে অভাবের মুখে পরা কর্মচারীরা দায়িত্ব পালনে গতি হারিয়েছেন। ফলে পৌরসভার স্বাভাবিক কার্যক্রমও ব্যহত হচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পৌরসভার এক কর্মকর্তা জানান, সাবেক মেয়রের সময় পৌরসভার ১ শ ৭০ জন কর্মচারীর বেতন বন্ধ ছিল ৫ মাস। বর্তমান মেয়র দায়িত্ব গ্রহণের পর আগের ওই বকেয়া বেতন পরিশোধ করতে গিয়ে নতুন করে ঘাটতি দেখা দিয়েছে।
পৌরসভা সূত্র জানিয়েছে, প্রথম শ্রেণীর এই পৌরসভার পৌর কর প্রচুর পরিমাণে বকেয়া পড়ে রয়েছে। ওই সূত্র জানায়, শিবগঞ্জ উপজেলা পরিষদের কাছে প্রায় ২০ লাখ টাকা, ভূমি অফিসের কাছে লক্ষাধিক টাকাসহ বিভিন্ন খাতে বহু কর অনাদায়ী হয়ে রয়েছে। যথাযথভাবে কর আদায় না হওয়ার কারণেই আর্থিক সংকট দেখা দিয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এব্যাপারে শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার শফিকুল ইসলাম উপজেলা পরিষদের বকেয়া কর সম্পর্কে বলেন, নিয়ম অনুযায়ী উপজেলা পরিষদকে কর দিতে হবে। এ ব্যাপারে শীগ্রই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কল্যান চৌধুরী জানান, গত ২০১০ সাল থেকে এ পর্যন্ত ভুমি অফিসের কাছে পৌরসভার ৭৭ হাজার টাকা কর বকেয়া রয়েছে যা প্ররিশোধ করা প্রক্রিয়া চলছে।
শিবগঞ্জ পৌরসভার মেয়র এ আর এম আজরী কারিবুল হক রাজিনের প্রতিক্রিয়া জানার জন্য তার অফিসে এবং সেলফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। তবে, পৌরসভার প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্দুল বাতেন বেতন বন্ধ নেই বলে দাবি করেন। তিনি জানান, আগে বেতন দিতে হতো ১৪ লাখ টাকা এখন বেতন বৃদ্ধি হওয়ায় সেখানে দিতে হচ্ছে ২৪ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। আগের বকেয়া পরিশোধ করতে গিয়ে কিছুটা সমস্যা হয়েছে স্বীকার করে বলেন স্বল্প সময়ের মধ্যে সমাধান হয়ে যাবে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, শিবগঞ্জ/ ২১-১২-১৬
পৌরসভা সূত্র জানিয়েছে, গত আগষ্ট মাস থেকে পৌরসভার ৩৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী পুরোপুরি ও ১ শ ২০ জন কর্মচারী আংশিক বেতন থেকে বঞ্ছিত রয়েছেন। বেতন না পেয়ে অভাবের মুখে পরা কর্মচারীরা দায়িত্ব পালনে গতি হারিয়েছেন। ফলে পৌরসভার স্বাভাবিক কার্যক্রমও ব্যহত হচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পৌরসভার এক কর্মকর্তা জানান, সাবেক মেয়রের সময় পৌরসভার ১ শ ৭০ জন কর্মচারীর বেতন বন্ধ ছিল ৫ মাস। বর্তমান মেয়র দায়িত্ব গ্রহণের পর আগের ওই বকেয়া বেতন পরিশোধ করতে গিয়ে নতুন করে ঘাটতি দেখা দিয়েছে।
পৌরসভা সূত্র জানিয়েছে, প্রথম শ্রেণীর এই পৌরসভার পৌর কর প্রচুর পরিমাণে বকেয়া পড়ে রয়েছে। ওই সূত্র জানায়, শিবগঞ্জ উপজেলা পরিষদের কাছে প্রায় ২০ লাখ টাকা, ভূমি অফিসের কাছে লক্ষাধিক টাকাসহ বিভিন্ন খাতে বহু কর অনাদায়ী হয়ে রয়েছে। যথাযথভাবে কর আদায় না হওয়ার কারণেই আর্থিক সংকট দেখা দিয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এব্যাপারে শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার শফিকুল ইসলাম উপজেলা পরিষদের বকেয়া কর সম্পর্কে বলেন, নিয়ম অনুযায়ী উপজেলা পরিষদকে কর দিতে হবে। এ ব্যাপারে শীগ্রই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কল্যান চৌধুরী জানান, গত ২০১০ সাল থেকে এ পর্যন্ত ভুমি অফিসের কাছে পৌরসভার ৭৭ হাজার টাকা কর বকেয়া রয়েছে যা প্ররিশোধ করা প্রক্রিয়া চলছে।
শিবগঞ্জ পৌরসভার মেয়র এ আর এম আজরী কারিবুল হক রাজিনের প্রতিক্রিয়া জানার জন্য তার অফিসে এবং সেলফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। তবে, পৌরসভার প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্দুল বাতেন বেতন বন্ধ নেই বলে দাবি করেন। তিনি জানান, আগে বেতন দিতে হতো ১৪ লাখ টাকা এখন বেতন বৃদ্ধি হওয়ায় সেখানে দিতে হচ্ছে ২৪ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। আগের বকেয়া পরিশোধ করতে গিয়ে কিছুটা সমস্যা হয়েছে স্বীকার করে বলেন স্বল্প সময়ের মধ্যে সমাধান হয়ে যাবে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, শিবগঞ্জ/ ২১-১২-১৬
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2ig4mRj
December 22, 2016 at 12:06AM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন