ঢাকা, ০৩ এপ্রিল- বাংলা চলচ্চিত্রে পূর্ণিমার আবির্ভাব ঘটে ১৯৯৭ সালে। জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত এ জীবন তোমার আমার ছবির মাধ্যমে। বিপরীতে ছিলেন অভিনেতা রিয়াজ। এরপর তিনি একে একে ঢালিউডের শীর্ষ প্রায় সকল নায়কদের সাথেই অভিনয় করেছেন। অভিনয়ের পাশাপাশি তার রূপের কাছে দর্শকরা যে সবসময়ই হার মেনেছে এটা এক বাক্যে মেনে নিতে হয়। কারণ হিসেবে বলা যায়, অভিনয়ের ২২টি বসন্ত পার হয়ে গেলেও পূর্ণিমা তার রূপের দ্যুতি ছড়িয়ে যাচ্ছেন হরহামেশা। এ সময়ে তার সমসাময়িক যারা নিজেদের সিনিয়র দাবি করে গুটিয়ে নিচ্ছেন সেখানে পূর্ণিমা যেন চিরতরুণী। দেখে মনে হয়, বয়স তার বাড়ছে না বরং কমছে। যার প্রভাব দেখা যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। পূর্ণিমা তার নিজস্ব টাইমলাইনে একটি ছবি-সম্বলিত পোস্ট শেয়ার করার সাথে সাথেই সেখানে হুমড়ি খেয়ে পড়ে নেটিজেনরা। ক্রাশ, দাদা বাবার পর এখন ছেলের ক্রাশ, মোমের মূর্তি, চিরসবুজ নায়িকা, কিউটের ডিব্বা, তিন প্রজন্মের নায়িকা এসব মন্তব্যে তার কমেন্ট বক্সে ঝড় তোলেন ভক্ত অনুরাগীরা। চলচ্চিত্র বা টিভি পর্দায় এই নায়িকাকে এখন তেমন তাকে দেখা না গেলেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি খুবই জনপ্রিয়। অভিনেত্রী পূর্ণিমার আসল নাম নাম দিলারা হানিফ। বাসায় রীতা নামেই ডাকা হয়। পূর্ণিমার পৈতৃক বাড়ি চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে হলেও জন্ম এবং বেড়ে ওঠা ঢাকায়। জন্মগ্রহণ করেন ১৯৮১ সালের ১১ জুলাই। ২০০৭ সালের ৪ নভেম্বরে পারিবারিকভাবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন অভিনেত্রী পূর্ণিমা। তার স্বামীর নাম আহমেদ জামাল ফাহাদ। বিয়ের ৭ বছর পর মা হন জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী। ২০১৪ সালের ১৩ এপ্রিল কন্যা সন্তানের জন্ম দেন। মেয়ের নাম আরশিয়া উমাইজা। আর/০৮:১৪/০৩ এপ্রিল



from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/2UaIL41
April 03, 2019 at 04:02PM

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
Top